উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ রচনা সাজেশন-বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে। West Bengal council of higher secondary education। দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধ রচনা সাজেশন । Class 12 Bengali suggestion 2024। প্রবন্ধ রচনা। Class12 bengali । প্রবন্ধ রচনা লেখার সহজ সরল কৌশল উচ্চ মাধ্যমিকের বাংলা প্রবন্ধ রচনা ১০০% কমন। Class 12 Bengali suggestion 100% । উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ লেখার কৌশল। WBCHSE । মানষ মানচিত্র অবলম্বনে প্রবন্ধ লেখার কৌশল । বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা
- যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিকে ১০০ শতাংশ কমনযোগ্য প্রবন্ধ রচনা চাইছো তারা এই qbangla.com সাইটটিকে অনুসরণ কর। প্রবন্ধ লেখার টেকনিকগুলো খুব ভালো করে আয়ত্ত কর। প্রবন্ধ লিখতে গেলে বেশ কিছু বিষয়ের উপর নজর দিতে হয়। যেমন বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে প্রবন্ধ রচনা লেখার সময় অনেকেই ভুল লিখবে। কেননা বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা লিখতে গেলে আমাদের বাংলা ভাষা সাহিত্যের দিকে নজর রেখে লিখতে হয়। অনেক ছাত্রছাত্রী এটাকে বিজ্ঞানের ভাষায় লিখতে গিয়ে ভুল করে। তাই এখানে বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে খুব সহজ একটি প্রবন্ধ রচনা দেওয়া হল- যা খুব সহজেই ফুল মার্কস তুলতে সাহায্য করবে।
class12 প্রবন্ধ রচনা সাজেশন বাংলায় চারটি রচনা পরে সেখান থেকে একটি বেছে নিয়ে তোমাদের লিখতে হয় যে চারটি বিষয় থাকে সেগুলি হল
- মানষ -মানচিত্র
- প্রস্তাবনা বা ভূমিকার স্বরূপ
- তর্ক-বিতর্ক মূলক অংশ এবং
- জীবনী
class12 প্রবন্ধ রচনা সাজেশন এর মধ্যে তর্কবিতর্কমূলক বিষয়টি প্রবন্ধ আকারে ভালোভাবে লিখতে পারলে ফুল মার্কস পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই থাকে। বাকিগুলোতে ফুল মার্কস পাওয়ার সম্ভাবনা একটু কম থাকে। তবে ঠিকঠাক তত্ত্ববহুল লিখতে পারলে ফুল মার্কস পাওয়া যায়। তোমরা যারা উচ্চমাধ্যমিকের অন্যান্য বিষয়গুলির প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছ তারা qbangla.com এই সাইটটিকে অনুসরণ কর। এখানে একটি তর্ক বিতর্কমূলক প্রবন্ধ রচনা তোমাদের দেওয়া হল–

♦ বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা ♦
প্রস্তাবনা:-
একবিংশ শতাব্দীতে, সারা পৃথিবীর একটি সমস্যা হল বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং। সমস্যা বললেই অল্প কথায় বোঝা যায় না। সারা পৃথিবীর অসুখ বললেও- এটি কম বলা হয়ে থাকে। মানব সভ্যতা যত উন্নতির দিকে এগিয়েছে, ততই পৃথিবী এই অসুখ বেড়েই চলেছে। মানব সভ্যতা সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করতে গিয়ে প্রকৃতির সম্পদই ব্যবহার করে ক্রমশ অবনতির দিকে এগিয়ে চলেছে। অবশ্য এর জন্য দায়ী পৃথিবীবাসী তথা মানব সভ্যতার অত্যাধুনিক জীবনযাত্রার পরিবর্তন। মানব সমাজ নিজেকে উন্নতির নামে আখেরে পৃথিবীরই ক্ষতি করে চলেছে, যা বিজ্ঞানের ভাষায় আমরা বলে থাকি বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং।
- এটা শুধু বিজ্ঞানীদের চিন্তার ভাঁজ নয়- এটা সারা বিশ্বের এক কঠিন সমস্যা। যার সমস্যার সমাধান একমাত্র মানব সভ্যতার হাতেই রয়েছে। পৃথিবীর জনসংখ্যা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির অগ্রগতি, প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার,- এই উষ্ণতা বিষয়টি আরও বৃদ্ধি দিয়েছে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে ?
বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং- এক কথায় বলতে গেলে মূলত, পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি। অর্থাৎ মানব সভ্যতার নানান ক্রিয়া-কলাপ এর কারণে পৃথিবীর যে গড় তাপমাত্রা তা প্রতিনিয়ত একটু একটু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার ফলস্বরূপ মানব সভ্যতাকে ভবিষ্যতে তার ফল ভোগ করতে হবে। এটা একটি বৈষয়িক বিষয় তাই সার্বিকভাবে প্রত্যেক দেশকেই পরিকল্পনা করে এগিয়ে চলতে হবে । যদিও ইতিমধ্যেই বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশে অনেক সম্মেলন বা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা সম্মেলন কিউটো প্রোটোকল- এ প্রসঙ্গে স্মরণীয়। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। উল্টে পৃথিবীর এই যে গড় তাপমাত্রা তা ক্রমশই বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। যা সত্যিই একটি চিন্তার বিষয়। এটি একটি পৃথিবীর রোগ যার সারানোর পরিকল্পনা মানব সভ্যতা হাতে তুলে দিতে হবে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন এর কারণ:-
মানব সভ্যতার সূচনা হয়েছিল সবুজ বনভূমি তথা প্রকৃতির কোলে। মানুষ সেই প্রকৃতির সম্পদের সাহায্যেই তার জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন করে তুলল। প্রকৃতির বুকেই প্রকৃতিকে নিধন করে বড় বড় অট্টালিকা ইমারথ নির্মাণ করে তার জীবন যাত্রার মান উন্নত করল। আবিষ্কার করল রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজ আরো কত কি কিন্তু পৃথিবীর যে প্রকৃতির কোলে মানুষ তার যাত্রা ঘটালো তাকেই মানুষ ক্রমশ ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়ে পৃথিবীর অসুখকে বাড়িয়ে তুলল। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা হেরফের ঘটতে শুরু করল। সূর্য থেকে আগত রশ্মি পৃথিবীর বুকে পড়ে তা বিকিরণের মাধ্যমে আবার মহাশূন্যে ফিরে যায়। কিন্তূ মানুষ সভ্যতার কিছু অপকর্মের কারণে সেই সূর্যের অতিরিক্ত তাপ মহাশূন্যে ফিরতে পারে না। তা পৃথিবীতেই ভূপৃষ্ঠের শোষিত হয়। এর ফলাফল কি ঘটছে না পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গ্লোবাল উষ্ণতা হল পৃথিবীর তাপমাত্রা এবং জলমাধ্যমের তাপমাত্রা বৃদ্ধির একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। এটির মূল কারণ হল:-
- .অগ্রগতির দিকে অগ্রসর হওয়া:-
বিশ্ব উষ্ণায়নের একটি প্রধান কারণ হলো পৃথিবীর অগ্রগতির দিকে অগ্রসর হওয়া। মানব সমাজে প্রযুক্তির অগ্রগতি, শিল্প-বাণিজ্যিক বৃদ্ধি, ও প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে এবং গ্রিনহাউস গ্যাসের মাত্রা তিক্ত কারণে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, পরিবাহী যন্ত্রণামূলক উন্নতি, জনসংখ্যার বৃদ্ধি, ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রের উন্নতির জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে অতিরিক্ত উর্জা ব্যবহার হয় এবং এই উর্জার সাথে তাপমাত্রা বাড়ে। - .প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার:-
প্রাকৃতিক সম্পদের প্রতিনিয়ত অপব্যবহার করে পৃথিবীর এই বিপদ ক্রমশ বাড়িয়ে তুলেছে মানব সমাজ। প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষচ্ছেদন করে বায়ুমন্ডলের ভারসাম্য বিনষ্ট করছে। বর্তমান নগরায়নের উদ্দেশ্যই হল বনভূমি বিনষ্ট করে বড় বড় ইমারত অট্টালিকা শিল্প কলকারখানা স্থাপন করা।
বিশ্ব উষ্ণায়ন এর ফলশ্রুতি:-
- জলবায়ু পরিবর্তন:-
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে জলবায়ু পরিবর্তন ঘটে। পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ে, যা বিভিন্ন জলবায়ু পরিবর্তন আনে, যেমন:- শীতল অঞ্চলে উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর সমুদ্র অঞ্চলের জলস্তর ক্রমশ বৃদ্ধি । মেরু প্রদেশের বরফ একটু একটু করে গলতে শুরু করছে। তাছাড়া গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে বিভিন্ন অঞ্চলে খরা, জলাভাব, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়া কৃষিজ ফসলের ক্ষতি সর্বোপরি মানব সমাজের খাদ্যের উপরও তার প্রভাব পড়ে। - বনসম্পদের ক্ষতি:-
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে বনসম্পদের অস্তিত্ব ধ্বংস হতে পারে। সবুজ বনভূমির অস্তিত্ব বিপন্ন হলে তার প্রভাব পরিবেশে কেন, সারা পৃথিবীর বুকে পড়বে। এর ফলে বৃষ্টির অভাব খাদ্যের অভাব খরা বিভিন্ন মহামারী সম্মুখীন হতে পারে। শুধু তাই নয় বনভূমিকে আশ্রয় করে থাকা বিভিন্ন প্রাণীজ সম্পদও বিনষ্ট হতে পারে। যা বাস্তুতন্ত্রের একটা বিরাট প্রভাব তথা পরিবর্তন সাধিত হতে পারে। - মানব সমাজের প্রভাব:-
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে মানব সমাজে বিভিন্ন প্রভাব দেখা যায়, যেমন আর্থিক পরিস্থিতির পরিবর্তন, জীবনযাত্রা পরিবর্তন, ও সামাজিক পরিবর্তন। উষ্ণায়নের ফলে আত্মসাত শক্তি স্তর বৃদ্ধি, জল এবং খাবারের অভাব, ও অপরিস্থিতির প্রাধান্যতা বেড়ে যেতে পারে।
বিশ্ব উষ্ণায়নে ভারতের ভূমিকা:-
ভারত একটি বৃহত্তর উপমহাদেশ। যেখানে বৃষ্টি, তাপমাত্রা, ও জলবায়ু বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। উষ্ণায়নের ফলে ভারতের অনেক অঞ্চলে তাপমাত্রা বাড়ে, যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রাকৃতিক পরিবর্তনে প্রভাব ফেলতে পারে। বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম জনবহুল দেশ ভারত। বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ভারতের জলবায়ুর যেমন পরিবর্তন হচ্ছে তেমনি আর্থিক দিক দিয়েও ভারতবর্ষ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাছাড়া বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যার খাদ্যের যোগান তাদের আধুনিক যুগের সরঞ্জামের ব্যবহার- কলকারখানা জাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার – এসি , ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্রিন হাউস গ্যাসগুলি (CFC) প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট করে চলেছে।
- তাই বলা যায় পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভারতের কম অবদান নেই। তাই বৈষয়িক পৃথিবীর সার্বিক কল্যাণের ভিত্তিতে ভারতবর্ষকেও সামাজিক দিক দিয়ে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে রাজনৈতিক দিক দিয়ে- এই বিষয়ে আলাপ আলোচনা- সরকারি নির্দেশ নীতি পালন করা অত্যন্ত জরুরি।
বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিকারের পথ কি:-
- 1.পরিস্থিতি সংরক্ষণ:-
বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিকারের প্রথম ধাপ হলো পরিস্থিতি সংরক্ষণে মানবজাতির অবদান। বৃক্ষরোপণ তথা বনসৃজন এর পাশাপাশি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক পর্যাপ্ত মাত্রায় ব্যবহার করে পরিবেশের বিপদগ্রস্ত অংশে দূষণ, প্লাস্টিক ব্যবহার, বন অপচয়, জীবজন্তু সংরক্ষণ, ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে যথেষ্ট কাজ করা উচিত। - 2.প্রযুক্তির ব্যবহার:-
প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিকারের একটি মুখ্য উপায়। উষ্ণায়নের প্রভাবে উৎপন্ন বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিত, যেগুলি জীবজন্তু সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনে প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারে। - 3.জনসাধারণের সচেতনতা:-
জনসাধারণের সচেতনতা বৃদ্ধি বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিকারের একটি মুখ্য অংশ। জনসাধারণ পরিবেশের বিপদগ্রস্ত স্থানে প্লাস্টিক ব্যবহার কমানো, বৃক্ষারোপণ, প্রদূষণ নির্মুলন, ও বায়ু গুণবিন্যাসে ব্যবস্থাপনা এবং সচেতনতা বৃদ্ধি সাধনে সাহায্য করতে পারে। - 4.বিজ্ঞান ও গবেষণা:- বিজ্ঞান ও গবেষণা বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায়। সঠিক তথ্য এবং প্রযুক্তির ব্যবহারে জীবজন্তু সংরক্ষণ, প্রদূষণ নির্মুলন, জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে আমরা বিজ্ঞান এবং গবেষণা ব্যবহার করতে পারি।
- 5.বৈশ্বয়িক ব্যবস্থাপনা:-
বিভিন্ন অঞ্চলে বৈশিষ্ট্যিক ব্যবস্থাপনা বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রতিকারে উপযুক্ত। প্রতিটি অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবর্তন এবং সমস্যার বৈশিষ্ট্যিক প্রভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাধান প্রদান করতে অঞ্চলের প্রতিটি বৈশিষ্ট্যিক চ্যালেঞ্জের সাথে সম্পর্কিত স্থানীয় ব্যবস্থাপনা ব্যবহার করতে পারে।
সমাপ্তি:-
বিশ্ব উষ্ণায়ন পৃথিবীর একটি মহা অসুখ। যাকে সারিয়ে তুলতে গেলে মানবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। এটা কোন ব্যক্তিগত সমস্যা নয় – এটা বৈষয়িক পৃথিবীর সমস্যা। তাই সকল শক্তিধর রাষ্ট্রকেই এই ব্যাপারে কার্যকরী আলাপ আলোচনা করা অত্যন্ত জরুরি এবং বিভিন্ন নীতি নির্দেশ গ্রহণ করাও অত্যন্ত জরুরি। বিভিন্ন কার্যকরী পদক্ষেপের সমন্বয়ে, বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রতিকার সম্ভব এবং সফলভাবে তা সাফল্য মন্ডিত করে তুলতে হবে। মানবজাতির সকলের একসাথে কাজ করে পরিস্থিতি সংরক্ষণ, প্রযুক্তির ব্যবহার, জনসাধারণের সচেতনতা, বিজ্ঞান ও গবেষণা, ও বৈশিষ্ট্যিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রতিকার সম্ভব হবে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলেclass12 Bengali suggestion রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলেclass12 Bengali suggestion প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali suggestion প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে class12 Bengali suggestion বলেপ্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলেclass12 Bengali suggestion প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকেclass12 Bengali suggestion বলে প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলেclass12 Bengali suggestion প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে প্রবন্ধ রচনা
ধন্যবাদ। যারা এতক্ষণ ধরে ধৈর্য সহকারে এই পোস্টটি পড়লেন। আশা করছি ছাত্র-ছাত্রীদের এই অংশটি প্রবন্ধ রচনা লেখার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের এটি কাজে লাগলে তা আমরা ধন্য বলে মনে করব
বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali suggestion বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে West Bengal council of higher secondary education বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali suggestion বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলেclass12 Bengali বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে class12 Bengali বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে