> বাক্যের অর্থগত রূপান্তরের নিয়ম » Qবাংলা

বাক্যের অর্থগত রূপান্তরের নিয়ম

class10  wbbse বাংলা বিষয়ে একটি অন্যতম পাঠ্য বাক্য ও বাক্য পরিবর্তন |এই সিরিজে এই  বাক্য পরিবর্তনথেকে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। প্রিয় ছাত্র-ছাত্রী উত্তরগুলি দেখার পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তর লেখার কৌশলটি ভালোভাবে লক্ষ্য কর | মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ে আরো অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্ন উত্তর জানতে অবশ্যই  click here 

বাক্যের অর্থগত শ্রেণীবিভাগ

অর্থগত দিক থেকে বাক্যকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যথা:-

  1. নির্দেশক বাক্য,
  2. প্রশ্নবাচক বাক্য,
  3. অনুজ্ঞা সূচক বাক্য,
  4. প্রার্থনা সূচক বাক্য,
  5. সন্দেহ বাচক বাক্য,
  6. আবেগ সূচক বাক্য এবং
  7. শর্তসাপেক্ষ বাক্য  | 

) নির্দেশক বাক্যঃ- যে বাক্য সাধারণভাবে কোন কিছু বিবৃতি বা নির্দেশ প্রকাশ পায় তাকে নির্দেশক বাক্য বলে।যেমনঃ- আমি স্কুল যাব। রাম স্কুলে যাবে না।

নির্দেশক বাক্যকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়, তথা:- (ক) ইতিবাচক বাক্য বা হ্যাঁ বাচক বাক্য বা সদর্থক বাক্য বা অস্ত্যর্থক বাক্য।(খ) নেতিবাচক বাক্য  বা না বাচক বাক্য বা নঞর্থক বাক্য বা নস্ত্যর্থক বাক্য

ক) ইতিবাচক বাক্যঃ- যে নির্দেশক বাক্যে, হ্যাঁ-বাচক বিবৃতি প্রকাশিত হয়, তাকে ইতিবাচক বা হ্যাঁ বাচক বা সদর্থক বাক্য বলে। যেমন:- অমল অংক করে। আমি স্কুলে যাব। এগুলোতে হ্যাঁ বাচক বিবৃতি প্রকাশিত আছে। তাই এগুলো ইতিবাচক বাক্যে।

খ) নেতিবাচক বাক্যঃ- যে নির্দেশক বাক্যে, না বাচক বিবৃতি প্রকাশিত হয়, তাকে নেতিবাচক বা না বাচক বাক্য বলে। যেমনঃ- আমি স্কুলে যাব না। অমল আজ স্কুলে যায়নি। ইত্যাদি বাক্যগুলিতে না বাচক বিবৃতি প্রকাশিত আছে, তাই এগুলি নেতিবাচক বাক্য।

) প্রশ্ন সূচক বাক্যঃ- যে বাক্যে প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা প্রকাশিত হয়, তাকে প্রশ্নসূচক বাক্য বলে। অথবা- যে বাক্যের মাধ্যমে কোন কিছু প্রশ্ন করা বোঝায় তাকেই প্রশ্নবোধক বাক্য বলে। যেমনঃ- আমি কি ভাত খাব না? রাম তুমি কি অংক করেছো? ইত্যাদি বাক্যগুলোতে জিজ্ঞাসা প্রকাশিত আছে। তাই এগুলি প্রশ্নসূচক বাক্য।

for more question answers click here  বাচ্য পরিবর্তন

) অনুজ্ঞা সূচক বাক্য: যে বাক্যে আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, নিষেধ ইত্যাদি অর্থ প্রকাশিত হয়, তাকে অনজ্ঞা সূচক বাক্য বলে। যেমনঃ- তুমি পড়তে বসো, আমাকে এক গ্লাস জল দাও। ইত্যাদি বাক্য গুলি অনুজ্ঞা সূচক বাক্য।

) প্রার্থনা সূচক বাক্যঃ- যে বাক্যে প্রার্থনা বা কামনা বা ইচ্ছা প্রকাশিত হয় তাকে প্রার্থনা সূচক বাক্য বলে। যেমনঃ- ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুক। তুমি পরীক্ষায় ভালো ফল করো। ইত্যাদি প্রার্থনা সূচক বাক্য।

) সন্দেহ বাচক বাক্যঃ- যে বাক্যে কোন বিষয়ের সন্দেহ, সংশয় বা দ্বিধা বা অনুমান, প্রকাশিত হয়, তাকে সন্দেহ বাচক বাক্য বলে। যেমনঃ- আজ হয়তো বৃষ্টি হতে পারে। সম্ভবত কাল সুভাষ আসবে। তোমার বুঝি জ্বর হয়েছে। ইত্যাদি বাক্যগুলি সন্দেহ বাচক বাক্য। 

) আবেগ সূচক বাক্যঃ- যে বাক্যে মনের আনন্দ, শোক, ক্রোধ, ঘৃণা, বিরক্তি, বিস্ময়, উৎসাহ ইত্যাদি প্রকাশ পায়, তাকে আবেগ সূচক বাক্য বলে। যেমনঃ- কি সুন্দর দৃশ্য! কি দারুন সেজেছে আজ! সত্যিই অপূর্ব লাগছে! ইত্যাদি বাক্য গুলি আবেগ সূচক বাক্য।

) শর্তসাপেক্ষ বাক্যঃ- যে বাক্যে কোন কিছুর শর্ত প্রকাশ পায়, তাকে শর্তসাপেক্ষ বাক্য বলে। যেমনঃ- যদি তুমি পড়ো তাহলে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে। যদি মেঘ করে তবে বৃষ্টি হবে। ইত্যাদি বাক্যগুলি শর্তসাপেক্ষ বাক্য।

বাক্য রূপান্তরের নিয়ম

) নেতিবাচক বাক্য থেকে ইতিবাচক বাক্যে রূপান্তর:> ইতিবাচক বাক্য থেকে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর:নিয়মঃ

  • ১) বাক্যের অর্থ এক থাকতে হবে, বাকের অর্থ পরিবর্তন করা যাবে না।
  • ২) সাধারণত বিপরীত শব্দ যুক্ত করে, ইতিবাচক থেকে নেতিবাচক অথবা নেতিবাচক থেকে ইতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করা যায়।
  • ৩) ইতিবাচক থেকে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে, না, নয়, নি, নহে, ইত্যাদি না বাচক শব্দগুলিকে যুক্ত করতে হবে।
  • ৪) নেতিবাচক থেকে ইতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে, না, নয়, নি, নহে ইত্যাদি না সূচক শব্দগুলিকে সরাতে হবে এবং বাক্যটিকে হ্যাঁ বাচক বাক্যে করতে হবে কিন্তু অর্থ এক থাকবে।

উদাহরণঃ-১) সে নির্দোষ। (হ্যাঁ বাচক বাক্য) > সে দোষী নয়। (না বাচক বাক্য) এই ক্ষেত্রে বিপরীত শব্দ (নির্দোষ> দোষী) যোগ করে হ্যাঁ বাচক থেকে না বাচক করা হয়েছে।এবং সেই সঙ্গে “নয়” শব্দটি যোগ করা হয়েছে। কিন্তু দুটি বাক্যের অর্থ এক আছে।

২) সে উত্তর করিল না।( না বাচক বাক্য) > সে নিরুত্তর রহিল (হ্যাঁ বাচক বাক্য) এক্ষেত্রেও বিপরীত শব্দ (উত্তর> নিরুত্তর) যুক্ত করে, না বাচক থেকে হ্যাঁ বাচক বাক্যে করা হয়েছে। এবং সেই সঙ্গে না বাচক বাক্যের, নয় সূচক শব্দটি সরানো হয়েছে কিন্তু বাক্যের অর্থ এক আছে | এইভাবে আরো বেশ কিছু উদাহরণ দেয়া হলো 

  • ১) সে দুর্লভ জিনিস। (হ্যাঁ বাচক বাক্য) > সে সুলভ জিনিস নয়। (না বাচক বাক্য)
  • ২) শ্যামল মন্দ ছেলে নয়।( না বাচক বাক্য) > শ্যামল ভালো ছেলে।( হ্যাঁ বাচক বাক্য)
  • ৩) এই কাজটা করা অসম্ভব (হ্যাঁ বাচক বাক্য) > এই কাজটা করা সম্ভব নয়।( না বাচক বাক্য)
  • ৫) সে আমার পরিচিত নয়। (না বাচক বাক্য) > সে আমার অপরিচিত।( হ্যাঁ বাচক বাক্য) 

মনে রাখতে হবে, না বাচক বাক্য, মানেই বাক্যটির সঙ্গে না, নয়, নি, নহে ইত্যাদি, না বাচক শব্দগুলি থাকবে। আর অন্যদিকে হ্যাঁ বাচক বাক্য মানেই না, নয়, নি, নহে ইত্যাদি না সূচক শব্দগুলি থাকবে না।

) নির্দেশক বাক্য থেকে প্রশ্নসূচক বাক্যে রূপান্তর:> প্রশ্নসূচক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর:নিয়ম:

  • ১) নির্দেশক বাক্য থেকে প্রশ্নসূচক বাক্যে, রূপান্তর করতে গেলে, কি, কেন, কোথায়, কিভাবে, ইত্যাদি প্রশ্নসূচক অব্যয় ব্যবহার করতে হবে এবং বাক্যটিতে জিজ্ঞাসা চিহ্ন(?) ব্যবহার করতে হবে।
  • ২) বাক্যটি যদি হ্যাঁ বাচক বাক্য থাকে, তাহলে তাকে প্রশ্ন সূচক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে, বাক্যটিকে প্রথমে না বাচক বাক্যে রূপান্তর করতে হবে এবং তার সঙ্গে প্রশ্ন সূচক অব্যয় ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ হ্যাঁ বাচক বাক্যকে রূপান্তর করে প্রশ্ন সূচক শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
  • ) বাক্যটি যদি না বাচক বাক্যে থাকে, তাহলে তাকে প্রশ্নসূচক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে, বাক্যটিকে প্রথমে হ্যাঁ বাচক বাক্যে রূপান্তর করতে হবে এবং তার সঙ্গে প্রশ্ন সূচক অব্যয় ব্যবহার করতে হবে অর্থাৎ না বাচক বাক্যে রূপান্তর করে প্রশ্নসূচক শব্দ ব্যবহার করতে হবে।

অর্থাৎ ইতিবাচক বাক্যকে প্রশ্ন বাচকে করতে গেলে বাক্যটির সঙ্গে না, নয়, নি, নহে ইত্যাদি না সূচক শব্দ ব্যবহার করে কি, কেন, কোথায় ইত্যাদি প্রশ্নসূচক শব্দ ব্যবহার করতে হবে। নেতিবাচক বাক্যকে প্রশ্ন বাচকে করতে গেলে না, নয়, নি, নহে ইত্যাদি না সূচক শব্দ গুলি সরাতে হবে এবং তার সঙ্গে কি, কেন, কোথায় ইত্যাদি প্রশ্ন সূচক শব্দ ব্যবহার করতে হবে।  সোজা কোথায়- হ্যাঁ বাচক থাকলে তাকে না বাচকে করতে হবে এবং না বাচক থাকলে তাকে হ্যাঁ বাচকে করে প্রশ্ন করতে হবে। প্রশ্ন বাচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে ওপরে নিয়ম গুলির বিপরীত নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

উদাহরণ:– ১) আমি দুঃখ পেয়েছি। এই বাক্যটি হ্যাঁ বাচক বাক্য আছে। একে প্রশ্ন বাচক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে, বাক্যটিকে না বাচক বাক্যে রূপান্তর করে প্রশ্ন করতে হবে যেমন-

>আমি কি দুঃখ পাইনি? (বাক্যটি হ্যাঁ বাচক থেকে না বাচকে করে প্রশ্ন করা হয়েছে)

১)  আমি তাকে চিনি না।এই বাক্যটি না বাচক বাক্যে আছে। একে প্রশ্ন বাচক বাক্যে করতে গেলে, হ্যাঁ বাচক বাক্যে রূপান্তর করে, প্রশ্ন করতে হবে। যেমন:-

> আমি কি তাকে চিনি? ( বাক্যটি না বাচক থেকে হ্যাঁ বাচকে করে প্রশ্ন করা হয়েছে)

আরো বেশ কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হল:

  • ১) এখন গেলে তার দেখা পাবে না। > এখন গেলে কি তার দেখা পাবে? (প্রশ্ন সূচক বাক্য)
  • ২) সে বেঁচে আছে। > সে কি বেঁচে নেই? (প্রশ্নসূচক বাক্য)
  • ৩) রামকে পাওয়া যাবে না। > রামকে কি পাওয়া যাবে? (প্রশ্ন সূচক বাক্য)
  • ৪) এখন গেলে তার দেখা পাবে না। > এখন গেলে কি তার দেখা পাবে?( প্রশ্ন সূচক বাক্যে)

প্রশ্নসূচক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর:-

  • ) আমি কি দুঃখ পায়নি? > আমি দুঃখ পেয়েছি।
  • ২) আমি কি তাকে চিনি? > আমি তাকে চিনি না।
  • ৩) এখন গেলে কি তার দেখা পাবে? > এখন গেলে তার দেখা পাবে না।
  • ৪) রামকে কি পাওয়া যাবে? > রাম কে পাওয়া যাবে না। 

(টিপস:- প্রশ্নসূচক বাক্যটি যদি না বাচক হয়, তাহলে নির্দেশকে, হ্যাঁ বাচক হয়ে যাবে। এবং বাক্যটি যদি হ্যাঁ বাচক থাকে, তাহলে বাক্যটি না বাচকে হয়ে যাবে।)

)  নির্দেশক বাক্য থেকে আবেগ সূচক বাক্যে রূপান্তর > আবেগ সূচক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর নিয়ম:-

  • ক) নির্দেশক বাক্যের সঙ্গে ইস, কি, কেমন, বটে, ভারী, বেশ, চমৎকার,আহা: ইত্যাদি আবেগ সূচক অব্যয় যোগ করে বাক্যটিকে আবেগ সূচক বাক্যে রূপান্তর করতে হবে।
  • খ) বাক্য শেষে অবশ্যই বিস্ময় সূচক চিহ্ন(!) ব্যবহার করতে হবে।
  • গ) আবেগ সূচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর করতে গেলে আবেগ সূচক অব্যয়গুলি অর্থাৎ ইস, কি, কেমন, ভারী, বেশ, বটে, চমৎকার, আহা: ইত্যাদি অব্যয়গুলি সরাতে হবে এবং বিষয়সূচক চিহ্ন সরিয়ে শেষে দাড়ি(।) বসাতে হবে।

উদাহরণ:- ১) সে ভয়ানক যুদ্ধ। > সে কি ভয়ানক যুদ্ধ!( আবেগ সূচক বাক্য)

২) দৃশ্যটি খুব সুন্দর। > আহা: দৃশ্যটি খুব সুন্দর!( আবেগ সূচক বাক্য)

৩) কি বিচিত্র এই দেশ!  > এই দেশ বড়ই বিচিত্র। (নির্দেশক বাক্য)

৪) কি বড় বাড়ি! > খুব বড় বাড়ি। (নির্দেশক বাক্য)

মাধ্যমিকে যেমন প্রশ্ন আসে 

১) সিতবাবু আর কোন প্রশ্ন করলেন না।( প্রশ্নবাচক বাক্যে পরিবর্তন করো)2017
> সিতবাবু কি আর কোন প্রশ্ন করলেন?

২) অনুজ্ঞাসূচক বাক্যের একটি উদাহরণ দাও।  2017
> তুমি অংক করতে বসো।

৩) সে তখন যেতে পারবে না। (হ্যাঁ বাচক বাক্যে পরিবর্তন করো)2019
> তার তখন যাওয়া অসম্ভব।

৪) আর কোন ভয় নেই।( প্রশ্নবোধক বাক্যে পরিবর্তন করো)  2018
> আর কি কোনো ভয় আছে?

৫) “ হয়, তোমার এমন দশা কে করলে!- এটি কি ধরনের বাক্য?  2018

  • ক) অনুজ্ঞা সূচক বাক্য
  • খ)বিস্ময় সূচক বাক্য
  • গ)নির্দেশক বাক্য
  • ঘ)প্রশ্নবোধক বাক্য    উঃখ) বিস্ময় সূচক বাক্য

৬) যে বাক্যে সাধারণভাবে কোন কিছু বর্ণনা বা বিবৃতি থাকে তাকে বলা হয়- 2017

  • ক) অনুজ্ঞা বাচক বাক্য
  • খ)নির্দেশক বাক্য
  • গ)আবেগ সূচক বাক্য
  • ঘ)প্রশ্নবোধক বাক্য     উঃ খ) নির্দেশক বাক্য

৭) “বেড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে?- অর্থগত দিক থেকে এটি-

  • ক) না সূচক বাক্য
  • খ)সন্দেহ বাচক বাক্য
  • গ) প্রশ্ন বোধক বাক্য
  • ঘ) প্রার্থনা সূচক বাক্য 2019     উঃ গ) প্রশ্ন বোধক বাক্য

৮) তুমি কেন অকারণে ওকে কষ্ট দাও? (অনুজ্ঞা সূচক বাক্যে)
উঃ)  তুমি অকারনে ওকে কষ্ট দিও না।

৯) আপনি একটা গল্প লিখুন- এটি কি ধরনের বাক্য?

  • ক) নির্দেশক বাক্য
  • খ) অনুজ্ঞা সূচক বাক্য
  • গ)প্রার্থনা সুচক বাক্য
  • ঘ) আবেগ সূচক বাক্য           উঃ খ) অনুজ্ঞা সূচক বাক্য

১০) “ ইস! যদি পাখির মত পাখা পেতাম !”- অর্থগত দিক থেকে বাক্যটি-

  • ক) নির্দেশক বাক্য
  • খ)অনুজ্ঞা সূচক বাক্য
  • গ) প্রার্থনা সূচক বাক্য
  • ঘ) আবেগ সূচক বাক্য            উঃ ঘ) আবেগ সূচক বাক্য

Leave a Comment

Discover more from Qবাংলা

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading