> বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন mcq Class 10 » Qবাংলা

বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন mcq Class 10

মাধ্যমিক WBBSE দশম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলবাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন প্রতি বছরই বাচ্য পরিবর্তন বিষয় থেকে MCQ এবং SAQ প্রশ্ন এসে থাকে। এই অংশটি অর্থাৎ বাচ্য পরিবর্তন ভালোভাবে শিখে নিতে পারলে মাধ্যমিকের বাংলা বিষয়ে নম্বর অনেকটাই বেড়ে যায় তাই খুব যত্ন সহকারে এই অংশটি ভালো করে শিখে নাও মূলত যে যে বিষয়গুলি আছে সেগুলি হল-

  • বাচ্য কাকে বলে 
  • বাচ্য শ্রেণীবিভাগ 
  • কর্তৃবাচ্য 
  • কর্মবাচ্য 
  • ভাববাচ্য 
  • কর্মকর্তৃবাচ্য
  • বাচ্য পরিবর্তন 
  • বাচ্য পরিবর্তনের নিয়ম

যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রী মাধ্যমিকে বাংলা বিষয়ের ব্যাকরণে ভালো নাম্বার পেতে চাইছো বা ১০০% কমন ব্যাকরণের প্রশ্ন উত্তর পেতে চাইছো এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন অংশ শিখে নিতে চাইছো তারা qbangla.com এই সাইটটিকে অনুসরণ কর বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তনের নিয়মগুলি পরপর নিচে আলোচিত হল:-

বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন

বাচ্য:- আমাদের কথা বলার ভঙ্গির সঙ্গে সঙ্গে ক্রিয়া পদের রূপভেদ ঘটে থাকেতখন বাক্যের গঠনগত কিছু পরিবর্তন হয়ে যায় এই পরিবর্তন কখনো কর্তা কখনো বা কর্ম কখনো বা ভাবের কখনো বা ক্রিয়ারও প্রাধান্য পায় বাক্যের এই বৈশিষ্ট্যগুলোই বাচ্য নামে পরিচিত সংক্ষিপ্ত আকারে বললে বলা যায়বাক্যের ক্রিয়ার কর্তা অথবা কর্ম অথবা ভাব এদের যেকোনো একটিকে প্রধানরূপে বোঝাবার রীতিকেই বাচ্য বলা হয়

বাচ্যের শ্রেণীবিভাগ:- আধুনিক বাংলা ভাষায় ব্যাকরণে বাচ্যের সাধারণত চার ধরনের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় যথা 

  1. কর্তৃবাচ্য 
  2. কর্মবাচ্য 
  3. ভাববাচ্য
  4. কর্মকর্তৃবাচ্য।

কর্তৃবাচ্য :-  যে বাচ্যে ক্রিয়াপদটি কর্তার রূপ অনুযায়ী গঠিত হয় অর্থাৎ যে বাক্যে কর্তৃপদটি প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় তাকে কর্তৃবাচ্য বলা হয় যেমন:-অমিত বিদ্যালয়ে যায় আমি ভাত খাব পাখিটি আকাশে উড়ছে ইত্যাদি কর্তিবাচ্য

বৈশিষ্ট্য:-

  1. কর্তাই প্রধান
  2. কর্তৃপদ অনুযায়ী ক্রিয়াপদ গঠিত হয়
  3. কর্তৃপথ সাধারণত শূন্য বিভক্তি হয়
  4. সমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে কর্তৃপদের সক্রিয় সম্পর্ক থাকবে।
  5. কর্মের ভূমিকা গণ থাকে
  6. কর্তৃপদের কাল, পুরুষ অনুযায়ী ক্রিয়া পদের পরিবর্তন ঘটে

কর্মবাচ্য – যে বাচ্যে কর্মই মুখ্য রূপে প্রতিমান হয় তাকে কর্মবাচ্য বলে অর্থাৎ বাক্যের কর্মের ভাবকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে ক্রিয়া পদের যে রূপ গঠন হয় তাকে বলা হয় কর্মবাচ্য। যেমন:- আমার বই পড়া হয়েছে রাম কর্তৃক রাবণ হত্যা হয়েছে আমার দ্বারা এ কাজ হবে না ইত্যাদি বাক্যগুলি কর্মবাচ্য।

বৈশিষ্ট্য:

  1. কর্তৃপদের সঙ্গে সম্বন্ধ পদের বিভক্তি যেমন র, এর ইত্যাদি যুক্ত হয়
  2. দিয়ে, দ্বারা, কর্তৃক ইত্যাদি অনুসর্গগুলি কর্তৃপদের পর বসে
  3. ক্রিয়াটি অবশ্যই সকর্মক বা দ্বিকর্মক হতেই হবে
  4. অকর্মক ক্রিয়ার কর্মবাচ্য হয় না

ভাববাচ্য: যে বাচ্যে ক্রিয়াপদের প্রাধান্য বোঝাতে গিয়ে ক্রিয়াপদের যে রূপ হয় তাকে ভাববাচ্য বলা হয় অর্থাৎ বাক্যের ক্রিয়াটি যেন প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় তাকে ভাববাচ্য বলে যেমন:- কোথা থেকে আসা হচ্ছে? আমার খাওয়া হয়েছে আপনাদের টিকিট কেনা হয়নি। আপনার কোথায় যাওয়া হচ্ছে? রামের আসা হয়েছে ইত্যাদি বাচ্যগুলি ভাববাচ্যের উদাহরণ।

বৈশিষ্ট্য

  1. ভাববাচ্যে কর্তৃপদ থাকে না অর্থাৎ ক্রিয়াটি অকর্তৃকপদ হয়
  2. ক্রিয়াপদটি প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়।
  3. ক্রিয়া সাধারণত যৌগিক ক্রিয়া হয়
  4. সমাপিকা অংশটি সাধারণত হ বা মা বা চল ধাতুর হয়

কর্মকর্তৃবাচ্য- যে বাচ্যে কর্তিপথ উল্লেখ থাকে না বলে কর্মপত্রে কর্তার ভূমিকা পালন করে কিংবা কর্মই আপাতত প্রধান ভাবে ক্রিয়া করে বলে মনে হয় তাকে কর্মকর্তৃবাচ্য বলে যেমন ঘন্টা বাজল জানালা খুলল মেঘ ডাকছে ইত্যাদি বাক্যগুলি কর্মকর্তৃবাচ্যের উদাহরণ

বৈশিষ্ট্য

  1. কর্তৃপদ থাকে না
  2. কর্মই কর্তৃপদের ভূমিকা
  3. ক্রিয়াপদ অবশ্যই সকর্মক হয়

বাচ্য পরিবর্তন

আধুনিক বাংলা ব্যাকরণে বাচ্য পরিবর্তনের চারটি রূপ লক্ষ করা যায় এই চার রকমের বাচ্য পরিবর্তনের রূপ হল 

  1. কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যে পরিবর্তন 
  2. কর্মবাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন। 
  3. কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তন
  4. ভাববাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন

.কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যে পরিবর্তননিয়ম:- প্রথমে একটি উদাহরণ সহযোগে কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তনের নিয়মটি বোঝা যাক।  কর্তৃবাচ্য- আমি কাজটি করব। কর্মবাচ্যে- আমার কাজটি করা হবে।

নিয়ম:- সুতরাং দেখা গেল যে, কুর্তিবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যে পরিবর্তন করতে গেলে এই নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে। ১.কর্তৃপদের সঙ্গে সম্বন্ধ পদের বিভক্তি এবং এর বিভক্তি যুক্ত করতে হবে. কর্তৃপদের পরে দিয়ে, কর্তৃক, দ্বারা ইত্যাদি অনুসর্গ বসাতে হবে. কর্তৃবাচ্যে যদি একটি কর্ম থাকে তাহলে কর্তৃপদটি বিভক্তি শূন্য হবে.শেষে হয় একটি ক্রিয়াপদ। শিক্ষার্থীদের এই বিষয়টি ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য বেশ কিছু দৃষ্টান্ত নিচে দেওয়া হল দৃষ্টান্তগুলি ভালোভাবে লক্ষ্য কর:-

কর্তৃবাচ্য কর্মবাচ্যে
ছেলেটি বই পড়ছে ছেলেটির দ্বারা বই পড়া হচ্ছে
বিমল বাবু থাকবেন বিমল বাবুর থাকা হবে
আমি ছেলেটিকে পড়াচ্ছি ছেলেটিকে আমার দ্বারা পড়ানো হচ্ছে
তুহিনা বাজার থেকে সবজি এনেছে তুহিনার দ্বারা বাজার থেকে সবজি আনা হয়েছে।
আমি একটি বই লিখেছি আমার কর্তৃক একটি বই লেখা হয়েছে

.কর্মবাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন। নিয়মপ্রথমে একটি উদাহরণ সহযোগে কর্মবাচ্য থেকে প্রতিবাচ্যে পরিবর্তন করার নিয়মটি লক্ষ্য করা যাক এই নিয়মটি উপরের অর্থাৎ কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যে পরিবর্তন নিয়মের ঠিক বিপরীত।কর্মবাচ্যে- আমার দ্বারা কাজটি করা হবে।কর্তৃবাচ্য- আমি কাজটি করব।

নিয়ম:- সুতরাং দেখা গেল যে কর্মবাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন করতে গেলে এই নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে ১.কর্মবাচ্যের কর্তাপদের সম্বন্ধ বিভক্তি র এবং এর তুলে দিতে হবে। অর্থাৎ পরিহার করে নিতে হবে.দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক অনুসর্গগুলি পরিহার করতে হবে ৩. ক্রিয়াপদটি কর্তৃ পদের অনুযায়ী রূপ গঠন করবে শিক্ষার্থীদের এই নিয়মটি বোঝার সুবিধার্থে বেশ কিছু দৃষ্টান্ত নিচে দিয়ে দেওয়া হল দৃষ্টান্তগুলি তোমরা ভালো করে লক্ষ্য কর।-

কর্মবাচ্য কর্তৃবাচ্যে
রামের দ্বারা কাজ করা হবে না রাম কাজ করতে পারবে না
শরৎচন্দ্র কর্তৃক পথেরদাবী রচিত শরৎচন্দ্র পথেরদাবী রচনা করেন
আমার দ্বারা কাজ করা হবে। আমি কাজ করবো
আমার দ্বারা বই পড়া হবে আমি বই পড়বো
তুহিনার দ্বারা বাজার করা হবে তুহিনা বাজার করবে
মহাশয়ের কর্তৃক কি করা হয়? মহাশয় কি করেন?

 

 .কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তন।নিয়মপ্রথমে কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তনের নিয়মটি একটি উদাহরণ সহযোগে সহজে বুঝে নেওয়া যাক। কর্তৃবাচ্যআদেশ করুন ভাববাচ্যে- আদেশ করা হোক | কর্তৃবাচ্য- ছেলেটি ক্রিকেট খেলিনি | ভাববাচ্যে ছেলেটির ক্রিকেট খেলা হয়নি।

নিয়ম:- সুতরাং দেখা গেল যে কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তন করতে গেলে এই নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে ১. কর্তৃবাচ্যের কর্তৃপদের সঙ্গে , এর বিভক্তি যুক্ত করতে হবে .কর্মটি ভাববাচ্যের ক্রিয়ার সঙ্গে যোগ হয়ে যায় . সব সময় ক্রিয়ার ভাবটি প্রধান হবেশিক্ষার্থীদের এই নিয়মটি বোঝার সুবিধার্থে বেশ কিছু দৃষ্টান্ত নিচে দিয়ে দেওয়া হল। দৃষ্টান্তগুলি তোমরা ভালো করে লক্ষ্য কর।=

কর্তৃবাচ্য ভাববাচ্যে
গান গাওয়া শুরু করেছো? গান গাওয়া শুরু করা হয়েছে?
সুনীল যাবে না সুনীলের যাওয়া হবে না
তারা বাজারে যাবে না তাদের বাজারে যাওয়া হবে না
কাজের সময় দেখব কাজের সময় দেখা যাবে
আমি কাজ করতে পারবো না। আমার কাজ করা হবে না।

 

.ভাববাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন।নিয়ম:- ওপরের কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তনের যে নিয়ম ছিল এই ক্ষেত্রে সেই নিয়মের ঠিক বিপরীত নিয়ম এখানে কাজে লাগবে, প্রথমে একটি দৃষ্টান্ত সহযোগে বিষয়টি বুঝা যাক ভাববাচ্য- তোমার যাওয়া হয়েছে কর্তৃবাচ্য- তুমি গিয়েছো | ভাববাচ্যকোথা থেকে আসা হচ্ছে? কর্তৃবাচ্য- কোথা থেকে আসছো ?

নিয়ম:- সুতরাং দেখা গেল যে ভাববাচ্যের যে এবং এর সম্বন্ধ বিভক্তি থাকে সেটি কর্তৃবাচ্যে পরিহার করতে হবে।

ভাববাচ্য কর্তৃবাচ্যে
সুনীলের যাওয়া হবে না সুনীল যাবে না
একটি বই লেখা হয়েছে একটি বই লিখেছি
বাজারে যাওয়া হবে বাজারে যাব
সময়ে দেখা হবে সময়ে দেখব

 

একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কথা সর্বদা তোমরা মনে রাখবে। সেটি হল তোমরা যত বেশি দৃষ্টান্ত প্র্যাকটিস করবে বা দৃষ্টান্ত লক্ষ্য করবে তত তোমরা এই বাচ্য পরিবর্তন এর নিয়মগুলি উপলব্ধি করতে পারবে। বাচ্য পরিবর্তন আসলে অর্থের উপর নির্ভরশীল। অর্থ যদি বুঝতে পারো তাহলে বাচ্য পরিবর্তন বুঝতে পারবে এবং কোনটি কোন শ্রেণীর বাচৃ সেটিও নির্ণয় করতে পারবে। মাধ্যমিকে বাচ্য পরিবর্তন অধ্যায় থেকে যে ধরনের প্রশ্ন আছে সেই ধরনের ১০০% কমনযোগ্য নমুনা প্রশ্ন নিচে দেওয়া হল:-

) বাইরে যাওয়া হল বাক্যটিকে কর্তৃবাচ্যে রূপান্তর করউঃ বাইরে গেলাম

) কর্মকর্তৃবাচ্যের একটি উদাহরণ দাও

উঃ কর্মকর্তৃবাচ্যের একটি উদাহরণ হলক্রিকেট খেলা হয়েছে

) তাদের কলকাতায় যাওয়া হয় এটি কোন বাচ্যের দৃষ্টান্ত?

  1. কর্তৃবাচ্য 
  2. কর্মবাচ্য 
  3. ভাববাচ্য 
  4. কর্মকর্তৃবাচ্য 

উঃ ভাববাচ্য

) যে বাচ্যে কর্মই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় তাকে বলে

  1. কর্মবাচ্য 
  2. কর্মকর্তৃবাচ্য 
  3. কর্তৃবাচ্য 
  4. ভাববাচ্য 

উঃ কর্মবাচ্য

৫) কলাবেচা আমার কাজ- এটি কোন শ্রেণীর বাচ্য ?

  1. ভাববাচ্য 
  2. কর্মবাচ্য 
  3. কর্তৃবাচ্য 
  4. কর্মকর্তৃবাচ্য 

উঃ কর্মকর্তৃবাচ্য

) এখন কি করবেন ?  – বাক্যটিকে ভাববাচ্যে রূপান্তর কর।  উঃ এখন কি করা হবে?

) আমি শুনেছিলাম- বাক্যটিকে ভাববাচ্যে রূপান্তর কর। উঃ আমার শোনা হয়েছিল

) মুখ আমি দেখেছি বাক্যটিকে কর্মবাচ্যে রূপান্তর কর। উঃ মুখ আমার দ্বারা দেখা হয়েছে।

) সময়ে বুঝা যাইবে বাক্যটি কোন শ্রেণীর বাচ্য?
  1. কর্তৃবাচ্য 
  2. কর্মবাচ্য 
  3. ভাববাচ্য 
  4. কর্মকর্তৃবাচ্য

উঃ  ভাববাচ্য

১০) যে বাচ্য ক্রিয়ার অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় তাকে কি বলে ?
  1. কর্তৃবাচ্য 
  2. কর্মবাচ্য 
  3. ভাববাচ্য 
  4. কর্মকর্তৃবাচ্য

উঃ ভাববাচ্য

১১) কর্তৃবাচ্য এবং ভাববাচ্যের একটি পার্থক্য উল্লেখ কর

উঃ কতৃবাচ্যে কর্তৃপদটি প্রধানরূপে প্রতিমান হয় অপরপক্ষে ভাববাচ্যে ক্রিয়ার ভাবটি প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়

১২) আপনি যাবেন বাক্যটিকে ভাববাচ্যে রূপান্তর কর। উঃ আপনার যাওয়া হবে

১৩) রামবাবু থাকবেন – বাক্যটিকে ভাববাচ্যে রূপান্তর কর। উঃ রাম বাবুর থাকা হোক

১৪) এমন একটি বাক্যের দৃষ্টান্ত দাও যেখানে কর্মপদ প্রাধান্য পায় ? উঃ আমার দ্বারা কাজটি করা হবে না

১৫) এমন একটি বাক্যের দৃষ্টান্ত দাও যেখানে ক্রিয়াটি প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয় ? উঃ তোমার যাওয়া হোক।

ধন্যবাদ। যে সমস্ত শিক্ষার্থী এতক্ষণ ধরে এই পোস্টটি যত্ন সহকারে পড়লে আশা করছি বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন বিষয়টি তোমাদের সহজে বোধগম্য হয়েছে  বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন থেকে মাধ্যমিকে যে ধরনের প্রশ্ন আসে তার নমুনা প্রশ্ন উল্লেখিত হয়েছে তাই এই অংশটি তোমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কাজে লাগবে।

Leave a Comment

Discover more from Qবাংলা

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading