মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023
অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর
1.“ শিশু আর বাড়িরা খুন হলো ” – কি কারণে শিশুরা খুন হয় ? ‘
উত্তর) “ অসুখী একজন” নামাঙ্কিত কবিতায় কথক এর মাতৃভূমি তথা স্বদেশভূমিতে রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত যুদ্ধ নেমে এসেছিল | এই যুদ্ধের করাল গ্রাসেই শিশু ও বাড়ি রাখুন হয় |
2। ” তারপর যুদ্ধ এল ” — যুদ্ধ এলে কী ঘটল ?
উত্তর) “ অসুখী একজন” কবিতায় কথকের স্বদেশ ভূমিতে যুদ্ধ নামলে , শিশু আর বাড়িরা খুন হয় কিন্তু ছেড়ে যাওয়া মেয়েটির মৃত্যু হয় না ।
3”সেই মেয়েটির মৃত্যু হল না” – কোন মেয়েটির মৃত্যু হলো না ?
উত্তর) পাবলো নেরুদার “অসুখী একজন” কবিতায় কথক তাঁর প্রিয়তমকে দরজায় অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে বিদেশে চলে যান । আলোচ্য অংশে যুদ্ধ শেষে- এই মেয়েটির মৃত্যু হল না ।
4.“ সব চূর্ণ হয়ে গেল , জ্বলে গেল আগুনে ” – কি কি চূর্ণ হয়ে গেল ?
উত্তর ) কথকের মাতৃভূমিতে রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত যুদ্ধ নেমে এসেছিল । যুদ্ধের তাণ্ডবে , কথকের ফেলে আসা ঝুলন্ত বিছানা , বারান্দা , গোলাপি গাছ , চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ – সব চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায় ।
5.“তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না” – কারা স্বপ্ন দেখাতে পারলো না ?
উত্তর ) “অসুখী একজন” কবিতায় যুদ্ধের করাল গ্রাস থেকে আরাধ্য স্থান মন্দিরও বাদ যায়নি । রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত যুদ্ধের আগুন, মন্দিরের দেবতারা উলটে পড়লো । ফলে, তারা মানুষকে আর বাঁচার স্বপ্ন দেখাতে পারলো না ।
6.“ সেই মিষ্টি বাড়ি ” — বাড়িটিকে বক্তা মিষ্টি বলেছেন কেন ?
উত্তর ) বাড়িটির সঙ্গে কথকের অনেক প্রিয় স্মৃতি যুক্ত হয়ে আছে । তিনি বিদেশে থাকলেও, তার বাড়ি তার স্মৃতির কোঠায় ভেসে ওঠে । তাই তার কাছে তার নিজের বাড়ি মিষ্টি । ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
আরও পড়–
7.“ সে জানত না ” – কে , কী জানত না ?
উত্তর ) “অসুখী একজন” নামাঙ্কিত কবিতায় কথক যে মেয়েটিকে দরজায় অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে চলে গিয়েছিলেন – সেই মেয়েটি জানত না যে, কথক আর ফিরে আসবেন না।
8|“অসুখী একজ” কবিতাটি বাংলা ভাষায় কে তরজমা করেছেন ?
উঃ) আমাদের পাঠ্য “অসুখী একজন” কবিতাটি বাংলা ভাষায় তরজমা করেছেন কবি নবারুণ ভট্টাচার্য।
9. “অসুখী একজন” কবিতাটি ইংরেজি তরজমা টির নাম কি?
উঃ ) “অসুখী একজন” কবিতাটি ইংরেজি তরজমাটির নাম– “The Unhappy One”.
10| “অসুখী একজন” কবিতাটি পাবলো নেরুদার কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে?
উঃ) “অসুখী একজন” কবিতাটি চিলির প্রখ্যাত কবি পাবলো নেরুদার “Extravagaria” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত কবিতা।
11. কবি পাবলো নেরুদার প্রকৃত নাম কি ?
উঃ ) কবি পাবলো নেরুদার প্রকৃত নাম নেফতালি রিকার্দো রেয়েস বাসোয়ালতো।
12.”নেমে এল তার মাথার উপর“– কার , মাথায় কি নেমে আসার কথা বলা হয়েছে ?
উঃ ) পাবলো নেরুদার রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় কথকের জন্য অপেক্ষারতা মেয়েটির ‘মাথার ওপর’ একটার পর একটা বছর নেমে আসার কথা বলা হয়েছে।
13. “অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে দরজায়” কে কাকে দাঁড় করিয়ে রেখেছেন?
উ ) কবি পাবলো নেরুদা রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় কথক তাঁর প্রেমিকাকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে বিদেশে চলে যান।
14.”তারপর যুদ্ধ এলো“– কিভাবে এলো? ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
উঃ ) “অসুখী একজন” কবিতার কথকের স্বদেশ ভূমিতে তথা মাতৃভূমিতে রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত যুদ্ধ এসেছিল।
15. “সেই মেয়েটির মৃত্যু হল না“– কোন মেয়েটির মৃত্যু হল না?
উত্তর ) কবি পাবলো নেরুদার “অসুখী একজন” কবিতায় যুদ্ধের তাণ্ডবে শিশু ও বাড়িরা খুন হলেও কথকের অপেক্ষায় থাকা মেয়েটির মৃত্যু হয়নি।
16. “সমস্ত সমতলের ধরে গেল আগুন“– কিভাবে সমতলে আগুন ধরে গেল ?
উত্তর ) কবি পাবলো নেরুদার অসুখী একজন কবিতায় রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত ভয়াবহ যুদ্ধের কারণে সমস্ত সমতলে আগুন ধরে গেল।
17. “সব চূর্ণ হয়ে গেল“– কিভাবে কি চূর্ণ হয়ে গেল?
উত্তর ) রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মত যুদ্ধ নেমে কথকের মাতৃভূমি এবং কথকের ফেলে আসা মিষ্টি বাড়ি, বারান্দা, চিমনি , প্রাচীন জল তরঙ্গ – সব চূর্ণ গেল।
18.”যেখানে ছিল শহর/সেখানে ছড়িয়ে রইল“– সেখানে কি ছড়িয়েছিল?
উত্তর ) যেখানে ছিল শহর, যুদ্ধের পর সেই শহরে ধ্বংসস্তূপের মাঝে ছড়িয়ে ছিল -কাঠ-কয়লা, দোমড়ানো লোহা, মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা,আর যুদ্ধের শেষে পড়ে রইল- “রক্তের কালো দাগ”।
19.”বৃষ্টিতে ধুয়ে দিল…”– বৃষ্টি এসে কি ধুয়ে দিল? ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
উত্তর ) “অসুখী একজন” কবিতায় বৃষ্টি এসে পথে পড়ে থাকা কথকের পায়ের দাগের স্মৃতি চিহ্ন ধুয়ে দিল ।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাধর্মী প্রশ্নোত্তর (মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
1.“তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না” – “তারা” বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে ? তারা কেন আর স্বপ্ন দেখাতে পারল না ? অথবা – কারা কেন স্বপ্ন দেখাতে পারলো না ?
উত্তর ) পাবলো নেরুদার “অসুখী একজন” কবিতাংশে “তারা” বলতে মন্দিরের শান্ত হলুদ দেবতাদের কথা বলা হয়েছে | যারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে মগ্ন ছিল |
বিধ্বংসী যুদ্ধ সমাজ ও সভ্যতাকে বিনাশের মুখোমুখি এনে দাঁড় করিয়ে দেয় | সেখানে মানুষের আরাধ্য স্থান মন্দিরও বাদ যায় না | মন্দিরের আরাধ্য দেবতা মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়ে বাঁচিয়ে রাখে | মানুষ বিশ্বাস রাখে যে , দেবতা তাদেরকে সমস্ত বিপদ থেকে রক্ষা করবে | কিন্তু যুদ্ধের ভয়াবহ আগুনে মন্দিরও রক্ষা পেল না | যুদ্ধের ভয়াবহতা মন্দিরের শান্ত হলুদ দেবতারা উলটে পড়লো মন্দির থেকে | ফলে হাজার বছর ধরে ধ্যানে মগ্ন হয়ে নবসৃষ্টির স্বপ্ন দেখানো তাদের পক্ষে আর সম্ভব হলো না স্বপ্ন দেখানো | ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
2. “সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠ–কয়লা” – কোথায় কাঠ–কয়লার ছড়িয়ে রইল ? কেন এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হল ?
অথবা – কোথায় , কেন এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হল ?
উত্তর) “ অসুখী একজন” কবিতার কথক প্রিয়তমাকে দরজায় অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে, বহুদূরে চলে যান | তারপরে তার মাতৃভূমিতে নেমে আসে যুদ্ধ | যেখানে শহর বিরাজ করত, সেখানে ধ্বংস রূপে কাঠ- কয়লা ছড়িয়ে রইল |
যুদ্ধের আগুন সমাজ ও সভ্যতা কে নিমেষের মধ্যে বিপর্যস্ত করতে পারে | শহর নগর মুহূর্তের মধ্যে ধুলিস্যাৎ হয়ে যায় | আলোচ্য কবিতার কথকের মাতৃভূমি শহর এমন আকস্মিক যুদ্ধের তাণ্ডবে ধ্বংসের সম্মুখীন হয় | যেখানে শহর ছিল, সেখানেই যুদ্ধের ফলে কাঠ-কয়লা ধ্বংস রূপে পরিণত হয় |
3. “সমস্ত সমতলে ধরে গেল আগুন” – কোথায় আগুন ধরে গেল ? কিভাবে আগুন ধরে গেল ? এর ফলে কি হলো ?
উত্তর) “অসুখী একজন” কবিতায় কবি পাবলো নেরুদা মানবসভ্যতা ধ্বংসকারী যুদ্ধের তাণ্ডবলীলার চিত্র তুলে ধরেছেন | যুদ্ধের এই আগুনেই তার মাতৃভূমি বিপন্ন হয়ে পড়ে |
যুদ্ধ মানুষের জীবনে কতটা ধ্বংস নিয়ে আসে , তা আলোচ্য কবিতার কথকের বর্ণনায় স্পষ্ট হয়ে ওঠে | যুদ্ধের আগুনে, যুগ যুগ ধরে যে দেবতারা মানুষের ভরসার স্থান ছিল,যুদ্ধের ফলে, সেই দেবতারা মন্দিরসহ টুকরো টুকরো হয়ে পড়ে, যা এতদিন ধরে মানুষের মনে বিশ্বাসের জন্ম দিয়েছিল | সময় ও ঘটনার ওপর যুদ্ধের আগুন সবকিছুকে ধ্বংস করে দেয় | ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
1. “তারপর যুদ্ধ এলো” – যুদ্ধ কখন এলো ? যুদ্ধের ফলে কি ঘটেছিল ?
উত্তর ) “অসুখী একজন” কবিতায় কবি পাবলো নেরুদা যুদ্ধের এক ভয়াবহ পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরেছেন | কবিতার কথক প্রিয়তমাকে দড়জায় অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে , বহুদূরে চলে যান | তারপর কথকের মাতৃভূমিতে নেমে আসে, সেই কঠিন সময়- যুদ্ধ | আলোচিত অংশে কবি এই যুদ্ধের কথাই বলেছেন | আমরা বুঝতে পারি এই যুদ্ধ আসলে স্পেনের গৃহযুদ্ধ |
যুদ্ধের ভয়ঙ্কর বিধ্বংসী রূপ পাঠ্য কবিতায় বর্ণিত হয়েছে | যুদ্ধের আগুন ও তার দাবদাহ আগ্নেয় পাহাড়ের মত আছড়ে পড়ল সমতলে | নিষ্পাপ শিশুরাও যুদ্ধের হত্যালীলা থেকে বাদ পড়ে না | মানুষের মাথার ছাদও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় | সমস্ত সমতলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে | মন্দিরের শান্ত হলুদ দেবতারা, যারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে মগ্ন ছিল, তারাও এই আগুন থেকে রক্ষা পেল না | ফলে তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না –
“ উলটে পড়লো মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে”
কবিতার কথক যেখানে ঘুমাতেন , সেই মিষ্টি ঝুলন্ত বিছানা , বারান্দা , গোলাপি গাছ, যার পাতা করতলের মত ছড়ানো, চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ – সব স্মৃতি চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায় যুদ্ধের আগুনে | একদা যেখানে শহর ছিল আজ সেখানে শুধুই কাঠ-কয়লা দোমরানো মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথার পরে থাকে | ( মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023)
যুদ্ধ, সমাজ সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার পাশাপাশি জীবন ও ব্যক্তি সম্পর্ককেও কিভাবে ধ্বংস করে, তার একটি জ্বলন্ত বাস্তব চিত্র আমাদের পাঠ্য কবিতায় জীবন্ত হয়েছে | শুধুমাত্র শহর যুদ্ধের স্মরন চিহ্ন নিয়ে এই হত্যালীলার সাক্ষী হয়ে থাকে একটি কথায়- “রক্তের একটা কালো দাগ”
2.“ যেখানে ছিল শহর / সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা “- কোথায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হল ? “অসুখী একজন” কবিতা অবলম্বনে শহরের এই পরিণতি কীভাবে হলো লেখো ।
উঃ) “অসুখী একজন” কবিতায় কবি পাবলো নেরুদা যুদ্ধের এক ভয়াবহ পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরেছেন | কবিতার কথক প্রিয়তমাকে দড়জায় অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে , বহুদূরে চলে যান | তারপর কথকের মাতৃভূমিতে নেমে আসে, সেই কঠিন সময়- যুদ্ধ | আলোচিত অংশে কবি এই যুদ্ধের কথাই বলেছেন | আমরা বুঝতে পারি এই যুদ্ধ আসলে স্পেনের গৃহযুদ্ধ |
অপেক্ষারত মেয়েটি জানত না যে তিনি আর ফিরে আসবেন না । বৃষ্টিতে কথকের পায়ের দাগ ধুয়েছে , আর তারই সঙ্গে কঠিন পাথরের মতো সেই মেয়েটির জীবনে বছরগুলি নেমে আসে ।
যুদ্ধের ভয়ঙ্কর বিধ্বংসী রূপ পাঠ্য কবিতায় বর্ণিত হয়েছে | যুদ্ধের আগুন ও তার দাবদাহ আগ্নেয় পাহাড়ের মত আছড়ে পড়ল সমতলে | নিষ্পাপ শিশুরাও যুদ্ধের হত্যালীলা থেকে বাদ পড়ে না | মানুষের মাথার ছাদও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় | সমস্ত সমতলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে | মন্দিরের শান্ত হলুদ দেবতারা, যারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে মগ্ন ছিল, তারাও এই আগুন থেকে রক্ষা পেল না | ফলে তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না –
“ উলটে পড়লো মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে”
কবিতার কথক যেখানে ঘুমাতেন , সেই মিষ্টি ঝুলন্ত বিছানা , বারান্দা , গোলাপি গাছ, যার পাতা করতলের মত ছড়ানো, চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ – সব স্মৃতি চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায় যুদ্ধের আগুনে | একদা যেখানে শহর ছিল আজ সেখানে শুধুই কাঠ-কয়লা দোমরানো মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথার পরে থাকে | সেই যুদ্ধ এমনই ‘ মর্মান্তিক রূপ ’ নিল যে শান্ত সুন্দর গতিশীল শহর শ্মশানভূমিতে পরিণত হলো । শ্মশানে যেভাবে চিতার কাঠকয়লা ছড়িয়ে পড়ে থাকে , সেইভাবে শহরেও ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা
যুদ্ধ, সমাজ সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার পাশাপাশি জীবন ও ব্যক্তি সম্পর্ককেও কিভাবে ধ্বংস করে, তার একটি জ্বলন্ত বাস্তব চিত্র আমাদের পাঠ্য কবিতায় জীবন্ত হয়েছে | শুধুমাত্র শহর যুদ্ধের স্মরন চিহ্ন নিয়ে এই হত্যালীলার সাক্ষী হয়ে থাকে একটি কথায়- রক্তের একটা কালো দাগ”
you may like it
মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023 মাধ্যমিক বাংলা অসুখী একজন প্রশ্নোত্তর 2023