মাধ্যমিক বাংলা- শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম সব থেকে বড় পরীক্ষা হল মাধ্যমিক পরীক্ষা WBBSE। প্রতিটি শিক্ষার্থীর স্বপ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফল করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া। কিন্তু শিক্ষার্থীরা যথাযথ এবং সঠিক পদ্ধতিতে সময়মত প্রিপারেশন না নেওয়ার কারণে যথেষ্ট ভালো নম্বর তুলতে পারে না। qbangla.com এই সাইটে তোমাদের বেশ কিছু গোপন টিপস বা কৌশল দেওয়া হল– যেগুলি অবলম্বন করে তোমাদের প্রিপারেশন চালিয়ে গেলে– তোমরা নিশ্চয়ই মাধ্যমিকে টপার রেজাল্ট করতে পারবে। মাধ্যমিকে বাংলা বিষয় কিভাবে উত্তর লিখবে ? কিভাবে প্রিপারেশন নেবে? ইত্যাদি নানান বিষয়ে নিম্নলিখিত আকারে বর্ণনা করা হল–নিম্নের এই বিষয়গুলি সর্বদা মনে রাখবেন–
- ছন্নছাড়া ভাবে পড়াশোনা না করে গুছিয়ে ভালো করে পড়াশোনা কর।
- প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘন্টা সময় তোমাকে বার করতেই হবে। তোমার নিজের পড়াশোনার জন্য এই সময় ধার্য করে রাখবে।
- প্রতিদিন প্রশ্ন উত্তর সলভ করো । প্রশ্নের উত্তর নিজে লেখার চেষ্টা করো। নিজে উত্তর লিখে স্যারদের দেখাও।
- প্রতিদিন নিজেকে উন্নতি করো। হাতে লেখা পরিষ্কার করো, যতটা পারবে কাটাকাটি হিজিবিজি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করো।
- তোমার পাঠ্য বইগুলি মনোযোগ সহকারে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে প্রতিদিন রিডিং পড়।
- পরীক্ষার সময় যত এগিয়ে আসবে তোমার টাইম তত বাড়িয়ে দাও।
- একটি নির্দিষ্ট রুটিন কর- সেই রুটিন অনুযায়ী তোমার পড়াশোনা চালিয়ে যাও।
মোটামুটি এই রকম ভাবে তোমার প্রিপারেশন নিতে থাকলে মাধ্যমিকে তোমার ভালো নম্বর তোলা কেউ আটকাতে পারবেনা। শুধু স্মার্টভাবে টাইমকে কাজে লাগিয়ে গুছিয়ে পড়াশোনা করে যাও। প্রতিটি সাবজেক্ট এর জন্য আলাদা আলাদা খাতা করে তার প্রশ্ন উত্তর লিখে রাখো। নিজেকে প্রতিদিন আপডেট করো পড়াশোনার প্রতি ফোকাস করে তোলো।
মাধ্যমিকে বাংলায় কিভাবে উত্তর লিখতে হয় ?
মাধ্যমিকে বাংলা বিষয়ে অত্যন্ত সহজ প্রশ্ন পড়ে থাকে। এমনকি বহু ক্ষেত্রে হুবহু কমন প্রশ্নও পড়ে থাকে। তাই প্রতিটি শিক্ষার্থীর বাংলা বিষয়ে ভালো নাম্বার ওঠে কিন্তু যেহেতু বিষয়টি বাংলা। তাই বহু ছাত্র-ছাত্রী যত্ন সহকারে পড়তে চায় না। একবার পড়লেই ভাবে আমার সব হয়ে গেছে। সব উত্তর লিখে ফেলবো। কিন্তু এমনটা নয়। ৯৯% বাংলা বিষয়ে নম্বর পেতে গেলে তোমাকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পিছন দিকে নজর রাখতেই হবে–
মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ রচনা
মাধ্যমিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো প্রবন্ধ রচনা করা। মাধ্যমিক বাংলা-এই প্রবন্ধ রচনা তোমাদের 10 নম্বর থাকে। সঠিকভাবে পদ্ধতি অবলম্বন করে সঠিক রচনা নির্বাচন করে ঠিকভাবে লিখতে পারলে রচনায় ফুল মার্কস পাওয়া যায়। মূলত তোমাদের মাধ্যমিকে বাংলা বিষয়ের চার ধরনের রচনা পড়ে থাকে। এই চার ধরনের রচনা হলো–
- যেকোনো বিজ্ঞানমূলক রচনা
- পরিবেশ মূলক রচনা
- সাম্প্রতিক ঘটনা বিষয়ক রচনা এবং
- অন্যান্য বিষয় নিয়ে রচনা

কোন বিষয়ে রচনা লিখলে ফুল মার্কস পাওয়া যায় ?
মাধ্যমিকে মূলত চার ধরনের রচনা পরে সেটা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, অন্যান্য বিষয় যে রচনা পড়ে সেগুলি সাধারণত শিক্ষার্থীরা বানিয়ে বানিয়ে লিখে ফেলতে পারে। তাই এই অন্যান্য বিষয়ের রচনাটি লিখলে ফুল মার্কস পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে। গড় নাম্বার পাওয়া যায়। এই ধরনের রচনা যেমন– তোমার জীবনের লক্ষ্য, একটি শীতের সকাল, একটি ছুটির দিন, একটি স্মরণীয় ঘটনা, একটি বটগাছের আত্মকথা, ইত্যাদি এই ধরনের রচনাগুলো পড়ে। এইগুলো সাধারণত শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগ বানিয়ে বানিয়ে নিজের মনগড়া কথা লিখে ফেলে। এই জন্য এই ধরনের রচনা ফুল মার্কস পাওয়া যায় না। তাছাড়া মাধ্যমিকের অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই বিষয়ে রচনাগুলো বেশি টার্গেট করে থাকে। তাই নম্বর পাঁচ থেকে ছয় এর বেশি পাওয়া যায় না। বা পরীক্ষকেরা নম্বর দিতে চায়না।
তুমি যে রচনাকে টার্গেট করবে
সাধারণত বিজ্ঞানমূলক এবং পরিবেশ মূলক রচনাকে টার্গেট করলে ফুল মার্কস পাওয়া যায়। কারণ এই ধরনের রচনা বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর লিখতে চায় না। যেহেতু এই ধরনের রচনায় তথ্যবহুল লিখতে হয়। বানিয়ে লেখার জায়গাও থাকে না। তাই তোমাদের বলব এই বিজ্ঞানমূলক এবং পরিবেশ মূলক রচনা বেশি করে – প্রচুর পরিমাণে অভ্যাস করতে থাকো।
মাধ্যমিকে প্রবন্ধ রচনা কিভাবে লিখতে হয় ?
এখন বিষয় হলো তোমরা কিভাবে রচনা লিখলে ফুল মার্কস পেতে পারো । রচনা লেখা খুব কঠিন বিষয় নয়। আবার সঠিকভাবে পদ্ধতি না জানলে রচনা লেখা কঠিন হয়ে যায়। তাই এই বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল বা উপায় দেওয়া হলো – যেগুলি তোমরা অনুসরণ করলে একটা ভালো ইউনিক মাধ্যমিক বাংলা রচনা লিখে ফেলতে পারবে।
- প্রবন্ধ রচনা সাধারণত পয়েন্ট তুলে লেখা হয় না। তোমরা তোমাদের বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান এবং হারিয়ে যাওয়া কালি কলম যে পাঠ্য অংশটি আছে– সেই দুটি পাঠ্য অংশ কিন্তু প্রবন্ধ রচনা। লক্ষ্য করে দেখো– তাতে কোন পয়েন্ট নেই। ছোট ছোট আকারে প্যারা করে পরপর লেখা আছে এবং প্রত্যেকটি প্যারা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। সাধারণত রচনা এই ভাবেই লিখতে হয়। তাই চেষ্টা করো রচনা যাতে পয়েন্ট কোরে না লেখা হয়।
- রচনা পয়েন্ট করে লিখলে আরেকটি খারাপ দিক আছে। সেটি হল পরীক্ষক তোমার রচনা পয়েন্ট লক্ষ্য করে স্কিপ করে চলে যাবে। তোমার মূল রচনা পড়বে না। কারণ পয়েন্ট দেখতে পেলেই বুঝে যাবেন তুমি কি লিখেছ।
- পয়েন্ট তুলে যদি একান্তই প্রবন্ধ রচনা লিখতে চাও তাহলে পয়েন্টগুলি অত্যন্ত সচেতন ভাবে তৈরি কর এবং ইউনিক পয়েন্ট যেন হয়। অন্য কোন রচনা বই বা সহায়িকা বইয়ের পয়েন্ট তুলে লিখবে না। পয়েন্ট যেন আলাদা হয় এবং ভালোভাবে হাইলাইট করবে, যাতে দেখতে খুব সুন্দর হয়।
- শুরুতে তুমি যে সূচনা বা ভূমিকা লিখবে- সেটি যেন তোমার নিজস্ব বক্তব্য হয়। কোথা থেকে কপি করে যেন মনে না হয় বা কোথা থেকে তুমি তুলে নিয়ে লিখেছ – এমন যেন না হয়। তোমার নিজস্ব বক্তব্য সেখানে তুলে ধরার চেষ্টা করো। দেখবে তোমার রচনা ইউনিক হবে এবং ফুল মার্কস তুলতে সাহায্য করবে– এর জন্য দীর্ঘদিন একটা প্র্যাকটিসের দরকার আছে– প্রতিদিন অভ্যাস করো এই নিয়ে।
- সর্বশেষে– রচনা শেষ করার আগে যে পরিশেষ বক্তব্য লিখবে বা উপসংহার লিখবে– সেখানে যেন তোমার নিজস্ব কোন বক্তব্য হয়। এবং তিন থেকে চার লাইনের শেষ করার চেষ্টা করবে– বেশি বড় লিখতে যেও না– বেশি বড় লিখলে রচনাটা খারাপ হয়ে যাবে।
- আর অবশ্যই অবশ্যই তোমার হাতের লেখাটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে তোলার চেষ্টা করো। রচনা হিজিবিজি বা তাড়াহুড়ো করে লেখার চেষ্টা করলে বেশিরভাগ সময় হাতের লেখা খারাপ হয়ে যায়– এর ফলেই ফুল মার্কসটা পাওয়া যায় না। তাই প্রচুর পরিমাণে অভ্যাস করো। সময় থাকতে নিজেকে গড়ে তোলো।
মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ে নমুনা রচনা কিভাবে লিখবে এবং রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়ার লিংকে ক্লিক করো
মাধ্যমিক নমুনা রচনা- Click Here
মাধ্যমিকে বঙ্গানুবাদ
মাধ্যমিক বাংলা আরেকটি অত্যন্ত সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো বঙ্গানুবাদ। এই অংশেও ফুল মার্কস পাওয়া যায়। সাধারণত চারটি বাক্য দিয়ে থাকে– সেই চারটি ইংরেজি বাক্যকে তোমাদের বাংলায় অনুবাদ করতে হয়। শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগ যে ইংরেজি প্যাসেজটা দিয়ে থাকে সেটিকে হুবহু অনুবাদ করার চেষ্টা করে। আসলে বঙ্গানুবাদ মানে হুবহু অনুবাদ নয়। যে অংশটা দেবে সেটা পুরোটা ভালো করে পড়ে তার ভাবানুবাদ করার চেষ্টা করবে অর্থাৎ ওই বক্তব্যে বাংলা ভাষায় কি বলা হয়? সেই দিকে লক্ষ্য রেখে বঙ্গানুবাদ করবে। বঙ্গানুবাদের জন্য অবশ্যই তোমাকে প্রচুর পরিমাণে অভ্যাস করতে হবে। টেক্সট বই থেকে বা টেস্ট পেপার থেকে বা অন্য কোন জায়গা থেকে প্রচুর পরিমাণে বঙ্গানুবাদ অভ্যাস করতে হবে। মাধ্যমিকে বাংলায় বঙ্গানুবাদ কমন পাওয়া যায়।
৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর লেখার কার্যকরী এবং যথাযত উপায়
মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ে কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, কোনি এবং নাটক থেকে রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয় অর্থাৎ ৫ নম্বরের এবং ৪ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। এই প্রশ্নগুলি শিক্ষার্থীরা যদি সঠিকভাবে নিয়ম করে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে উত্তর লেখা অভ্যাস করলে ফুল মার্কস পাওয়া যায়। রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তরই ক্ষেত্রে ফুল মার্কস পাওয়ার কতগুলি কার্যকরী এবং কৌশলগত টিপসগুলো নিচে আলোচিত হল–
- মাধ্যমিক বাংলা রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে- ৫ নম্বরের জন্য ফুল মার্কস পেতে গেলে- বাজার চলতি সহায়িকা বই এর নির্ভরশীলতা তোমাকে ছাড়তে হবে। বাজার চলতি সহায়িকা বই থেকে হুবহু কপি করে উত্তর লিখলে গড় নম্বর পাবে অর্থাৎ ২ থেকে ৩ নম্বরে বেশি পাবে না।
- সহায়িকা বই থেকে হুবহু কপি করে উত্তর লিখলে উত্তরের মান অত্যন্ত নিম্নমানের হয়ে থাকে। তাছাড়া বহু শিক্ষার্থীর এই সহায়িকা বই মুখস্ত করে উত্তর লিখতে যায়। এর ফলে প্রশ্নের উত্তরগুলো প্রায় একই রকম হয়ে যায়। যার জন্য পরীক্ষক দেখে বুঝতে পারেন যে, এই উত্তরটি সহায়িকা বই থেকে কপি করে লেখা। তাই পরীক্ষক বেশি নম্বর দিতে চান না।
- তুমি সর্বদা চেষ্টা করো সহায়িকা বই থেকে উত্তর না লেখার। উত্তরগুলি তুমি নিজে টেক্সট বইটাকে ফলো করে তৈরি কর। এতে তোমার উত্তর ইউনিক হবে এবং সবার থেকে আলাদা হবে এবং উত্তরগুলোতে নিজের যথাযথ বক্তব্য রাখার চেষ্টা করবে। সহায়িকা বই থেকে হুবহু কপি করে লেখা একদমই করবে না।
- রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তরের জন্য সর্বদা একটি বিষয় মনে রাখবে। সেটি হলো– প্যারা করে উত্তর লেখা। পয়েন্ট তুলে উত্তর লিখবে না। মিনিমাম তিনটি প্যারা ব্যবহার করবে। প্রথম প্যারাটি দুই থেকে তিন লাইনের– মাঝের প্যারাটি একটু বড় করবে এবং শেষের প্যারাটি দুই থেকে চার লাইনের লিখে উত্তর শেষ করে দেবে।
- অবশ্যই প্রতিটি প্যারার শুরুতে কিছু প্যারাসুচক চিহ্ন ব্যবহার করবে।
- প্রশ্নের উত্তরের জন্য কবিতা বা প্রবন্ধ বা গল্প থেকে প্রাসঙ্গিক লাইন অবশ্যই তুলে ব্যবহার করবে এবং তাতে কোটেশন ব্যবহার করবে। এতে উত্তরের মান অনেকটা বেড়ে যায় এবং পরীক্ষকের কাছে উত্তরটা অথেন্টিক মনে হয়
- সর্বশেষে আরেকটি কথা বলব তোমার নিজের হাতে লেখা অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে তুলবে হাতের লেখা যত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হবে ফুল মার্কস পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে
- ফুল মার্কস পাওয়ার জন্য কোন আকাশ থেকে পড়া উত্তর বা ভারি ভারি শব্দ বা কঠিন উত্তর লেখার কোন প্রয়োজন নেই। অতি সাধারণ উত্তর লেখ। কিন্তু যথাযথভাবে প্যারা ব্যবহার করে প্রাসঙ্গিক লাইন ব্যবহার করে সুন্দর করে সাজিয়ে লেখ দেখবে ফুল মার্কস তোমরা অবশ্যই পাবে।
মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ
মাধ্যমিক বাংলা সাবজেক্টে আরেকটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক হল ব্যাকরণের অংশ। এই অংশে তোমাদের ৮টি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর লিখতে হয় এবং সেই সঙ্গে MCQ প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। তাই মাধ্যমিকে বাংলা বিষয়ে ৯৯% নম্বর পেতে গেলে ব্যাকরণ এর উপর তোমাকে জোর দিতেই হবে। তোমাদের বাংলা বিষয়ে মাধ্যমিকে যে অংশগুলি আছে সেগুলি হল –
- কারক সমস্যার সমাধান
- সমাস বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা
- বাক্য ও বাক্য পরিবর্তন
- বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন
মাধ্যমিক বাংলা বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা এবং কিভাবে বাচ্য পরিবর্তন করবে? বাচ্য পরিবর্তন বিষয়ে শিখতে গেলে– নিচের দেওয়া লিংকে অবশ্যই ক্লিক করে দেখে নাও।
বাচ্য এবং বাচ্য পরিবর্তন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে-Click Here
মাধ্যমিক বাংলা বাক্য এবং বাক্য পরিবর্তন সরল বাক্য জটিল বাক্য যৌগিক বাক্য এবং অর্থগত শ্রেণীবিভাগ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এবং বাক্য পরিবর্তন শিখতে নিচের দেওয়া লিংকে অবশ্যই ক্লিক করে দেখে নাও
বাক্য এবং বাক্য পরিবর্তন বিস্তারিতভাবে শিখতে এবং জানতে-Click Here
৩ নম্বরে প্রশ্নের উত্তরের জন্য এই কার্যকরী উপায় অনুসরণ কর
- ৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তরের জন্য তোমরা প্যারাভিত্তিক উত্তর লেখার চেষ্টা করো। মিনিমাম দুটি প্যারা ব্যবহার করে উত্তর লিখবে।
- প্রথম প্যারাটি ছোট আকারের করার চেষ্টা করবে। মূলত দুই থেকে তিন লাইনের করে থাকবে এবং দ্বিতীয় প্যারাটি একটু মাঝারি আকারের লেখার চেষ্টা করবে।
- প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর শেষ করার পর পরের প্রশ্নটির উত্তর লেখার আগে দুই থেকে তিন লাইন গ্যাপ রাখবে অর্থাৎ দুই থেকে তিন লাইন গ্যাপ রেখে পরে প্রশ্নটির উত্তর লেখার চেষ্টা করবে
- প্রথম প্যারার শুরুতেই উত্তরের সঙ্গে লেখক এবং কবিতা বা গল্পের বা নাটকের নাম লিখে দেওয়ার চেষ্টা করবে। এগুলো আলাদা করে লেখার দরকার নেই।
- পয়েন্ট তুলে লেখার কোন প্রয়োজন হয় না পয়েন্ট তুলে একদমই লেখার চেষ্টা করবে না।।
- তোমার উত্তর যেন সবার থেকে আলাদা হয় অর্থাৎ ইউনিক উত্তর যেন হয় – এর জন্য তোমাকে অবশ্যই প্রতিনিয়ত প্র্যাকটিস করতে হবে প্রচুর লেখা অভ্যাস করতে হবে
প্রবন্ধ রচনা সাজেশন ২০২৪
- আধুনিক জীবনে বিজ্ঞানে প্রভাব
- বিজ্ঞানী ভালো-মন্দ
- বিজ্ঞান ও আধুনিক সভ্যতা
- পরিবেশ দূষণ রোধে ছাত্র সমাজের ভূমিকা
- বাংলার উৎসব
- একটি বটগাছের আত্মকথা
- তোমার জীবনে একটি স্মরণীয় ঘটনা