> আন্তর্জাতিক ধ্বনিমুলক বর্ণমালা IPA বাংলা লিপি » Qবাংলা

আন্তর্জাতিক ধ্বনিমুলক বর্ণমালা IPA বাংলা লিপি

আন্তর্জাতিক ধ্বনিমুলক বর্ণমালা IPA|একাদশ শ্রেণীর WBCHSE CLASS11 Bengaliবাংলা বিষয়ের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টপিক হল বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতিবাঙালির ভাষা সংস্কৃতি বইটির দুটি অংশ আছে একটি হল বাঙালির শিল্প ও সাহিত্য সংস্কৃতি এবং আরেকটি হল ভাষা দ্বিতীয় পর্বে অর্থাৎ ভাষাঅংশে আছে

  1. বিশ্বের ভাষা ও তার পরিবার 
  2. ভারতের ভাষা পরিবার ও বাংলা ভাষা 
  3. প্রাচীন লিপি এবং বাংলা লিপির উদ্ভব বিকাশ ভাষা
  4. বৈচিত্র্য ও বাংলা ভাষা

এই চারটি টপিক থেকে যেকোনো দুটি প্রশ্ন আসে তোমাদের বেছে নিয়ে একটি প্রশ্নের উত্তর করতে হয় নম্বর থাকে ৫ এই অংশে প্রাচীন লিপি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলপ্রাচীন লিপি অংশ আছে

  • লিপির ইতিবৃত্ত 
  • পৃথিবীর প্রাচীন লিপি সমূহ 
  • প্লেনেমিক সিনেমিক 
  • বর্ণমালার উদ্ভব ও বিবর্তন 
  • বাংলা লিপির উদ্ভব 
  • IPA ব্যবহার 
  • খরোষ্টী লিপি, 
  • ব্রাহ্মীলিপি ইত্যাদি

একাদশ শ্রেণির যে সমস্ত ছাত্রছাত্রী বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি বইটির ১০০% কমন সাজেশন পেতে চাইছো এবং সেই সঙ্গে অথেন্টিক উত্তর খুঁজে চলেছ তারা qbangla.com এই সাইটটিকে অনুসরণ কর এখানে তোমাদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর সরবরাহ করা হবেএকাদশ শ্রেণির লিপি অধ্যায় থেকে যে প্রশ্নগুলি এসে থাকে সেগুলি হল’- 

  1. পৃথিবীর প্রাচীন লিপি গুলির পরিচয় দাও
  2. হায়ারোগ্রিফিক লিপি কি
  3. সিনেমিক এবং প্লেনেমিক কি 
  4. বাংলা লিপির উদ্ভব সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর অথবা কিভাবে বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে তা আলোচনা কর
  5. খরোষ্টি এবং ব্রাহ্মীলিপির পরিচয় দাও 
  6. প্রত্ন বাংলা লিপি কি? ইত্যাদি প্রশ্নগুলি এসে থাকে

একাদশ শ্রেণীর লিপি অধ্যায় থেকে লিপি সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পরপর দেওয়া হলো অর্থাৎ লিপি সংক্রান্ত যে সমস্ত তথ্য থাকে সেগুলি খুব সহজ ভাষায় সহজে এই অংশে দেয়া হলো। ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে আমরা খুব সহজে এই বিষয়টিকে উপস্থাপনা করেছেন

আন্তর্জাতিক ধ্বনিমুলক বর্ণমালা IPA বাংলা লিপি

1.রেখাচিত্রের সাহায্যে বাংলা লিপির উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ আলোচনা কর।  অথবা- ভাব লিপি কাকে বলে? বাংলা লিপি কোন লিপি থেকে উদ্ভব ঘটেছে? বাংলা লিখির উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ আলোচনা কর।

উঃ লিপি হল মানুষের মুখের ভাষার এমন রুপায়ন, যাকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া যায়। যাকে এক কাল থেকে অন্য কালের জন্য রেখে দেওয়া যায় অর্থাৎ যে ভাষা ছিল মূলত মুখে বলার ও কানে শোনার জিনিস, মানুষ লিপির মাধ্যমে সেই ভাষাকে করেছে চোখে দেখার জিনিস, পড়ার জিনিস অর্থাৎ যেটা ছিল মূলত শ্রব্য সেটা হল দৃশ্য সুতরাং বলতে পারি লিপি হল উচ্চারিত ধ্বনির দৃশ্য রূপায়ণ। বলা যায় যে, লিপি হল ভাষার এমন দৃশ্য স্থায়ী উপস্থাপনা যা স্থানান্তরযোগ্য ও সংরক্ষণ যোগ্য অর্থাৎ কালান্তরযোগ্য।  

লিপির স্তরঃ

  • ) চিত্রলিপি– আনুমানিক ২০০০০ থেকে ১০০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, মানুষ চিত্র বা ছবি বা রেখা টেনে বা দাগ কেটে স্মৃতিকে ধরে রাখত- এই পর্যায়ে হল চিত্রলিপি।
  • )গ্রন্থি লিপিএর আরেক নাম কুইপু। চিত্রলিপির অনুরুপ পদ্ধতি হলো- দড়িতে গিঁট দিয়ে ঘটনা মনে রাখা হতো। এর প্রচলন ছিল দক্ষিণ আমেরিকার পেরু অঞ্চলের ইসকাসদের মধ্যে।
  • ) ভাবলিপি- চিত্রলিপির পরবর্তী পর্যায়ে চিত্র বা ছবি অনেক  সরলীকৃত হয়েছিল। কোন একটি ছবির দ্বারা কোন নির্দিষ্ট বস্তুকে না বুঝিয়ে একটি ভাবকে বোঝাতে লাগলো। যেমন ছবির বা চিত্রলিপির যুগে একটি গোলাকার ছবির দ্বারা সূর্যকে বুঝাতো কিন্তু পরবর্তীকালে গোলাকার চিত্রের দ্বারা আলোকে বা আলোর দেবতাকে বোঝাত। এই পর্যায়ে হলো- ভাবলিপি
  • ) চিত্র প্রতীক লিপিপরবর্তী ধাপে অঙ্কিত চিত্রগুলি উপস্থাপক বস্তু বা ভাবের প্রতীক না হয়ে সেই উপস্থাপ্য বস্তু বা ভাবের নাম বাচক শব্দ বা ধ্বনি সমষ্টির প্রতীক হয়ে উঠল।
  • ) ধ্বনি লিপি- চিত্র প্রতীকগুলি যখন বস্তু বা ক্রীয়ার প্রতীক না হয়ে ধ্বনি-গুচ্ছের প্রতীক হয়ে উঠল, তখন লিপি হয়ে উঠল ধ্বনি লিপি।

      »ধ্বনি লিপির প্রথম স্তরে লিপিতে ব্যবহৃত প্রতিকগুলি একটি ধ্বনি বা অক্ষরের প্রতীক ছিল না। এক একটি প্রতীক একাধিক ধ্বনির সমবায় গঠিত গোটা শব্দেরই প্রতীক ছিল। এই পূর্ববর্তী স্তরের নাম শব্দলিপি আবার ক্রমে সরলীকরণের ফলে যে লিপি পদ্ধতির জন্ম হলো তাকে বলা হয় অক্ষরলিপি বা দললিপি এই পর্যায়ের লিপি পদ্ধতির বিকাশের শেষ ধাপের নাম বর্ণলিপি। বাংলা লিপি অংশতো অক্ষর লিপি।

ভারতীয় লিপি-প্রাচীন ভারতের আদি লিপিমালা দুটি যথা- ব্রাহ্মীলিপি এবং খরোষ্টী  লিপি, এদের থেকেই পরবর্তীকালের সমস্ত ভারতীয় লিপির জন্ম। 

) খরোষ্টী লিপি-  খরোষ্টী লিপির উৎস নিঃসন্দেহে বহির ভারতীয় সেমীয় লিপি থেকে। পার্বতী চরণ ভট্টাচার্যের মতে- খড় বা গাধার ওষ্ঠের মতো দেখতে বলেই খরোষ্টী লিপির এমন নামকরণ। খরোষ্টী ব্যবহৃত হতো সেমিটিক ভাষা (মূলত আরবি )লেখার জন্য। মূলত ডান থেকে বাম দিকেই এই লিপিতে লেখা হতো। ৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ এই লিপি ভারতের বাইরে চলে যায়। এবং ৫০০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ এই লিপি লোপ পায়। মধ্য এশিয়া ও ভারতের মুদ্রা, কাষ্ঠ ফলক, শিলালিপি ও চামড়ায় এর নিদর্শন রয়েছে। অশোকের কিছু শিলালিপি খরোষ্টীতে বাকিগুলি অবশ্য ব্রাহ্মীতে। অনেকেই খরোষ্টী লিপিকে বাংলা লিপির পূর্বসূরী বলতে চাননি।

) ব্রাহ্মীলিপি- ব্রামবিলিপির উৎস নিয়ে নানা মত প্রচলিত আছে-

প্রথম মতটি হল- ব্রাহ্মীলিপি সেমীয় লিপি থেকে এসেছে।

  1. ব্রাহ্মীলিপির উৎস সম্পর্কে দুটি মত হল- 1. ব্রাহ্মীলিপি ফিনিসিও লিপি থেকে জাত।  2. ব্রাহ্মীলিপি আরামীয় লিপি থেকে জাত।
  2. ব্যুলার ভেবার, জোনস্ মনে করেন ফিনীসীয় লিপি থেকেই ব্রাহ্মী লিপি জাত।

ডেভিড ডিরিঙ্গার মনে করেন, ব্রাহ্মী লিপির জন্ম ফিনিশীয় লিপি থেকে নয়, আরামীয় লিপি থেকে। কারণ ব্রাহ্মীলিপি যখন জন্ম হয়, তখন ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলের অধিবাসীদের সঙ্গে ভারতীয়দের কোন প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিল না। ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলের অধিবাসী গ্রীকেরা। যারা ফিনিশীয় লিপি গ্রহণ করেছিলেন। অনেক পরে আলেকজান্ডারের সময়ে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে। সুতরাং তার সিদ্ধান্তই গ্রহণীয়।

  ⇒আরামীয় লিপি থেকেই বাহ্মী লিপির জন্ম। আরামীয় লিপি থেকেই ভারতের আদি লিপি ব্রাহ্মীলিপি ও খরোষ্টী লিপির জন্ম। এই দুই লিপির প্রাচীনতম নিদর্শন পাওয়া যায় অশোকের অনুশাসনে। ব্রামহ্মী লেখা হতো মূলত বাম থেকে ডানদিকে যদিও ডান থেকে বাম দিকে লেখা ব্রাহ্মী লিপিও নিদর্শন পাওয়া যায়। ব্রাহ্মী থেকেই আধুনিক নাগরিক, বাংলা প্রভৃতি অধিকাংশ ভারতীয় লিপির জন্ম। 

   ব্রাহ্মীলিপি অঞ্চল ভেদে তিনটি ভাগ ছিল যথা- উত্তর ভারতীয়, দক্ষিণ ভারতীয় এবং বহিঃ ভারতীয়। উত্তর ভারতীয় লিপি থেকে বাংলা, নাগরিক প্রভৃতি ও দক্ষিণ ভারতীয় লিপি থেকে তামিল, তেলেগু ইত্যাদি লিপির জন্ম হয়েছে। খ্রিস্টীয় চতুর্থ- পঞ্চম শতাব্দীতে অর্থাৎ গুপ্ত যুগে উত্তর ভারতীয় লিপির রূপান্তর ঘটে। এই পর্যায়ে লিপিকে বলা হত গুপ্ত লিপি। গুপ্ত লিপি দুটি শাখা- পূর্বী এবং পশ্চিমা। পূর্বী শাখার আবার দুটি উপশাখা। যথা পূর্বী ও পশ্চিমা। গুপ্ত লিপির পূর্বী ধারার পশ্চিমা উপধারা থেকে আনুমানিক ষষ্ঠ শতাব্দীতে সিদ্ধমাতৃকা লিপির জন্ম হয়।

 এই সিদ্ধমাতৃকা লিপির একটি জটিল রূপ খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে গড়ে ওঠে। যার নাম কুটিল লিপি। সুকুমার সেন এর মতে এই কুটিল লিপি থেকেই বাঙ্গালা লিপির জন্ম। এই কুঠিল লিপি থেকেই ভারতের বহু প্রচলিত নাগরী বা দেব নাগরী লিপির জন্ম হয়। কুটির লিপির অঞ্চল অনুযায়ী পাঁচটি ভাগ যথা-

  1. উত্তর-পশ্চিম (৮০০খ্রী)- শারদা লিপি। 
  2. মধ্যদেশ, রাজস্থান গুর্জ্জরে প্রচলিত অষ্টম শতকের নাগরলিপি।
  3. মধ্য এশিয়ার প্রাচীন ও আধুনিক খোটানি ভাষার লিপি।
  4. যবদ্বীপ, বলিদ্বীপ প্রভৃতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রচলিত কুটির লিপির যবদ্বীপীয় লিপি।
  5. অষ্টম শতকের গৌরী বা প্রত্ন বাংলা লিপি।

প্রত্ন বাংলা লিপির চারটি শাখা- নেপালি, উড়িয়া, মৈথিলী,  বাংলা- অহমিয়া। অষ্টম থেকে একাদশ শতকে এই লিপি গুলির বিবর্তন আরম্ভ হয়। সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় অবশ্য সিদ্ধ মাতৃকা থেকেই বাংলার উদ্ভব বলেছেন। সুকুমার সেন বলেছেন, কুটিল লিপি থেকেই বাংলা লিপি এসেছে। তবে এক কথায় অষ্টম থেকে একাদশ শতক নাগাদ বাংলা লিপির উদ্ভব, এ কথা বলা যায়।

2.আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা কাকে বলে? কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষাতে I.P.A রূপান্তরের নিয়মগুলি আলোচনা করো। আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা ব্যবহারের দুটি সুবিধা লেখ।   
উঃ) যে সুনির্দিষ্ট ধ্বনি মূলক বর্ণমালার সাহায্যে সারা পৃথিবীর সমস্ত ভাষার ধ্বনি বা বর্ণমালার প্রতিরূপ স্থাপন করা যায়, তাকে আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা বা I.P.A বলা হয়।

I.P.A রূপান্তরের নিয়মঃ 

  1. শব্দের বা ধ্বনির উচ্চারণ অনুসারে IPA লিপি বসবে যেমন- কর্ = ( উচ্চারণ – ক্ + অ + র )/ kor /   কোরো= ( উচ্চারণ – ক + ও + র + ও ) / koro/
  2. লিপ্যন্তর শেষ হলে পুরো বিষয়টাকে প্রথমে একটি তির্যক রেখা (/) এবং শেষে একটি তির্যক রেখা (/) দিয়ে ঘিরে দিতে হবে। যেমন-  কর্= / kor /  আমি পড়া করি= / Ami pora kori /
  3. IPA তে রোমান লিপির মত দীর্ঘস্বরের (আ,ঈ,ঊ) মাথায় ড্যাস বা হাইফেনের ( – ) মত চিহ্ন দিতে হবে না যেমন- রবীন্দ্রনাথ = / robindronat /
  4. একটি শব্দ বা একটি বিরাট উদ্ধৃতি যাই হোক না কেন প্রতি ক্ষেত্রেই তার প্রথমে ও শেষে এই তির্যক ( / ) চিহ্ন বসবে।
  5. ব্যক্তি বা স্থান নামে IPA-তে ক্যাপিটাল লেটার হবে না স্মল লেটার হবে। যেমন- কলকাতা = / Kolkata /
  6. যতি চিহ্ন ইংরেজির নিয়ম অনুসারে হবে।  

আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা IPA ব্যবহারের সুবিধা- ১) ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে ইউরোপীয় ভাষাবিজ্ঞানীরা “আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বিজ্ঞান শিক্ষক সংস্থা” প্রতিষ্ঠা করেন। এর প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন পল প্যাসি । ১৮৮৯ সালে এই সংস্থা আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা নির্মাণ করেন এবং এটি পুস্তিকায় এই বর্ণমালা ব্যবহার করলে কি কি সুবিধা হবে তা প্রকাশ করেন। এই সুবিধা গুলি হল-

  1. আন্তর্জাতিক ধ্বনিতাত্ত্বিক বর্ণমালা রোমান হরফে প্রতিস্থাপিত সুতরাং তা বহুজনের জানা।
  2. এই বর্ণমালা দিয়ে প্রয়োজনীয় ভাষা তাত্ত্বিক প্রয়োজন মেটানো যাবে।
  3. কোন একটি অপরিচিত ভাষা শিক্ষার জন্য এই বর্ণমালার দ্বারা তার উচ্চারণ ভঙ্গি সহজে আয়ত্ত করা সম্ভব হবে।
  4. যে ভাষার লিখিত রূপ নেই তার ধ্বনি বিশ্লেষণ করে, এই বর্ণমালার সাহায্যে লিখিত রূপ দেওয়া সম্ভব হবে‌।
  5. অসংখ্য প্রতীক ও চিহ্নের সাহায্যে যেকোনো ভাষার ধ্বনির বিভিন্ন ধারিক- দিক নির্দেশ করা হয়।  

Leave a Comment

Discover more from Qবাংলা

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading